কাঁথি কলেজ মাঠ সংলগ্ন রাঙামাটি শ্মশানের সামনে কয়েকটি স্টল তৈরি করার পদক্ষেপ করা হয়। এই স্টলগুলি নির্মাণে দু’কোটি টাকা ব্যয় করা হয় বলে জানা গিয়েছে। আর এই স্টলগুলি নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ঠিকাদার সতীনাথ দাস অধিকারীকে। এক্ষেত্রে তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেওয়া হয় দিলীপ বেরাকে। এই স্টল নির্মাণের সময় বিপুল আর্থিক ‘দুর্নীতি’-র অভিযোগ ওঠে। বিষয়টি নিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন কাঁথি পুরসভার পুরপ্রধান সুবল মান্না।
শুধু তাই নয়, ত্রিপল চুরি, টেন্ডার দুর্নীতি প্রসঙ্গেও কাঁথি পুরসভার নাম উঠে আসছে। মূলত সৌমেন্দু অধিকারী পুরসভার চেয়ারম্যান পদে থাকাকালীন এই ঘটনাগুলি ঘটেছে, তদন্তে উঠে আসছিল এই চাঞ্চল্যকর তথ্য। এদিকে সৌমেন্দু অধিকারীর আইনজীবী অনির্বাণ চক্রবর্তী বলেছিলেন, তাঁর মক্কেলকে মিথ্যা মামলার ফাঁসানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ” প্রচুর মিথ্যা মামলায় আমার মক্কেলের নাম জুড়ে তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে। সৌমেন্দু অধিকারীর কাঁথি থানাতে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল। তাঁকে অযথা হেনস্থা করা হচ্ছে।” সেই সময় পালটা সৌমেন্দু অধিকারীকে তোপ দেগেছিলেন কাঁথি সংগঠনিক জেলার তৃণমূল সভাপতি তরুণ কুমার মাইতি। সৌমেন্দু অধিকারী দায়িত্বে থাকাকালীন কোটি কোটি টাকার আর্থিক দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন তিনি।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।