বুধবার ক্ষোভের পাঁচ দিন পর পি এইচ ই দফতরের ইঞ্জিনিয়ারকে নিয়ে দেবানন্দপুরের সেই গ্রামে যান বিধায়ক। সমস্যা কোথায় তা বোঝার চেষ্টা করেন। সরেজমিনে পুরো পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা হয়। বাসিন্দাদের কথা দেন, এক মাসের মধ্যে জল পাবেন তারা। তবে গ্রামবাসীদের একাংশের দাবি, না আঁচালে বিশ্বাস নেই। গ্রামবাসীরা বলেন, এর আগে বহুবার পঞ্চায়েতকে জানানো হয়েছে। কোনও কাজ হয়নি। এবার দেখা যাক। বিধায়ক অসিত মজুমদার জানান, পিএইচই দফতর থেকে পানীয় জলের পাম্প করে দেন তৎকালীন মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। জলের সমস্যা মেটাতে আমরা পঞ্চায়েত থেকে কয়েকটি পাম্প ব্যবস্থা করা হয়। সেই পাম্পগুলো যারা চালায় তাদের গাফিলতি আছে। তিনি বলেন, “আমি আগে জানতাম না। মানুষ আামকে জানিয়েছে। এ জন্যই তো দিদির দূত। আসল কথা মানুষকে জল দিতে হবে। এক মাসের মধ্যে যাতে জল পায় সেই চেষ্টা করছি।”
তিনি উল্লেখ করেন, ২০ তারিখে ঘুরে গিয়েছি, ২৫ তারিখে পিএইচিই’র অফিসার চলে এসেছে। এর মানে যে বিষয়টা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পঞ্চায়েতের কোনও কর্মীর জন্য যদি সাধারণ মানুষ জল না পায় তাহলে তাদের তাড়িয়ে দেওয়া হবে। অন্যদিকে, পিএইচই’র ইঞ্জিনিয়ার অনুপম চক্রবর্তী বলেন, “কয়েকটা জায়গায় জল পাননি বাসিন্দারা। বড় পকল্প, আশা করি সমস্যা মিটে যাবে।” তবে বিধায়ক নিজে এসে আশ্বাস দেওয়ায় কিছুটা আশ্বস্ত এলাকাবাসী। এলাকায় জলের সমস্যা মেটার আশায় রয়েছেন বলে জানান তাঁরা।