অনুষ্ঠান থেকে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান,”পাগলের কাণ্ড, গরু ছাগলের কাণ্ড, না হলে ১৪ই ফেব্রুয়ারি কেউ গো আলিঙ্গন দিবস বলে ? এই সব যাঁদের মস্তিষ্কে থাকে, তাঁদের বিরল প্রজাতির গবেষণার জন্য বাছা উচিত। সারাদেশে এটা নিয়ে খিল্লি হয়েছে। একমাত্র শুভেন্দু যে এখনও গরুকে, ষাঁড়কে আলিঙ্গন করে চলেছে। ওঁর ক্ষেত্রে সম্ভব তাই চালিয়ে যাচ্ছে।” প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার অ্যানিম্যাল ওয়েলফেয়ার বোর্ডের তরফে এক নির্দেশিতা জারি করা হয়েছে। সেই নির্দেশিকায় আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি গরুকে আলিঙ্গন করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের কথা জানান বোর্ড সচিব এস কে দত্ত। এর আগে ভ্যালেন্টাইনস ডে দিনটিতে গো আলিঙ্গন দিবস হিসেবে পালনের জন্য আর্জি জানায় কেন্দ্র। পশুকল্যাণ বোর্ডের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় দাবি করা হয়েছিল যে গরুকে জড়িয়ে ধরলে মানসিক সমৃদ্ধি হবে এবং মন খুশি থাকবে।
শুক্রবার রাতে খেলার মাঠে কুণাল ঘোষের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি, নন্দকুমার বিধায়ক সুকুমার দে, মহিষাদলের বিধায়ক তিলককুমার চক্রবর্তী, মহিষাদল এম এল এ ফ্যান ক্লাবের সভাপতি ছবিলাল মাইতি সহ অন্যান্যরা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশে রাজ্যের সাংসদ ও বিধায়কদের উদ্যোগে এমএলএ, এম পি কাপ অনুষ্ঠিত হয়ে চলেছে। অন্যান্য জায়গার পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল বিধানসভা এলাকায় শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে এমএলএ কাপ-২৩। ক্রিকেট, মহিলা-পুরুষ কাবাডি ও ফুটবল তিনদিন ধরে চলবে আগামী ১২ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। শিক্ষা- সংস্কৃতির পাশাপাশি খেলার অগ্রগতি ঘটাতে সংগঠনের এই ধরনের প্রয়াস।।