আদালতের শর্ত ও হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও আক্রমণের ঘটনা ঘটার অভিযোগ। আক্রান্ত সরকারি কর্মচারী। আক্রান্ত কর্মীর নাম মিন্টু পাইক। তিনি হুগলি জেলার একটি হাইস্কুলের ভূগোলের শিক্ষকমশাই। এদিন দিদিকে নিয়ে ধরনা মঞ্চে ঢুকছিলেন। বাথরুমের কাছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের একটি দলের হাতে আক্রান্ত হন। বেধড়ক মারধরে সাংঘাতিক আহত তিনি। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে । প্রত্যক্ষদর্শী এক ডিএ আন্দোলনকারীর দাবি, ”প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন তৃণমূল কর্মী মিলে বিনা প্ররোচনায় বর্বরের মতো মেরেছে।”
এই ঘটনায় পুলিশে অভিযোগ দায়ের করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। এই ঘটনা আদালতের সিদ্ধান্ত অবমাননার সমান বলে দাবি তুলেছেন তাঁরা।
ডিএ নিয়ে আন্দোলনকারী সরকারি কর্মীদের ধরনা মঞ্চে কোনও হামলার ঘটনা ঘটলে ছেড়ে কথা বলবেন না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি কড়া ভাষায় বলেন, কোনও সরকারি কর্মচারী, শিক্ষক ও আন্দোলনকারীদের গায়ে যদি আঁচড় লাগে তবে বিরোধী দল হিসেবে তাঁরা আন্দোলনকারীদের পাশে থাকবেন এবং আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে মাঠে নামবেন।