কারা সেই সাত জন?
৭ জনের মধ্যে আছে সদ্য প্রকাশিত আরামবাগ সাংগঠনিক তৃণমূল যুব সংগঠনের সহ সভাপতি বিভাস মালিকের নাম। যদিও বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি ঘুরে এসেছিলেন বিভাস। তালিকায় নাম আছে তারই স্ত্রী সন্তোষী মালিকের নাম। আছে অন্যান্য মণ্ডলের নাম। এরা প্রত্যেকেই হাইস্কুলে চাকরিও পেয়েছিলেন বলে খবর। গ্রুপ সি পোস্টের জন্য সাংসদ ৪ জনের নামের সুপারিশ করেছিলেন। সেই চারজন হল আবু নাসের আগমেদ খান, পৌলমী সাহা, মৌসুমী আদক, সুজয় কুমার রায়। এরাও গ্রুপ সি পদে চাকরি পেয়েছিলেন বলে খবর। সাংসদের প্যাডের তলায় সাংসদের সাক্ষরও আছে। ইতিমধ্যেই আরামবাগ সাংসদের নিজস্ব প্যাডের সুপারিশ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
এই প্রসঙ্গে আরামবাগের সাংসদ অপরূপা পোদ্দার পালটা বিস্ফোরক অভিযোগ করেন। তাঁর দাবি, অধিকারী পরিবারের তরফে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। প্রস্তাবে না বলাতেই শুভেন্দুর নিশানায় তিনি।
অপরূপা বলেন, ”গত ২৯ মার্চ আমি দিব্যেন্দু অধিকারী একসঙ্গে দিল্লি থেকে কলকাতা ফিরলাম। কলকাতা ভি আই পি লাউঞ্জে দিব্যেন্দু অধিকারীর সঙ্গে আমার দেখা হল। দিব্যেন্দু অধিকারী আমায় বলল বিজেপিতে চলে আসো অনেক গুরুত্ব পাবে। না হলে তুমিও কিছু তৃণমূল বিধায়ক ও সাংসদের মতো ফাঁসবে। আজকে এই টুইটটা দেখে আমার ২৯ মার্চ ২০২৩ এর কথা মনে পড়ে গেল। তুমি ও তোমার ভাই দিব্যেন্দু কবে সিবিআই এর কাছে এই ক্যাম্পেনিং করা চিঠি নিয়ে আসবে ডেটটা জানিয়ে দিও।আমরা তিনজনই এক সঙ্গে সিবিআই এর কাছে যাব।”