সরকারি কর্মচারিদের জন্য এবার কড়া নির্দেশিকা নবান্নের। এবার থেকে আর টিফিন ব্রেকে দফতরের বাইরে যেতে পারবেন না কর্মীরা। কর্মীরা যাতে কোনওরকম ঝুট ঝামেলায় না জড়িয়ে পড়েন, তা নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ বলে জানানো হচ্ছে। এই নিয়মের লঙ্ঘন হলে সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মীকে ওই দিনের জন্য অনুপস্থিত হিসেবে চিহ্নিত করা হবে। রাজ্য সরকারের এই নির্দেশিকা প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই হইচই পড়ে গিয়েছে।
নবান্নের তরফে শনিবার একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, আরও বেশি করে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কাজ চলাকালীন কোনওরকম ঝামেলা এড়াতে কাজের সময় এবং টিফিন ব্রেকের সময় বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে সরকারি কর্মীদের। এই নিয়মগুলির মধ্যে রয়েছে যথাসময় হাজিরা দেওয়া, কাজের সময় অতিরিক্ত ঝামেলায় না জড়ানো, অফিস প্রধানের অনুমতি ছাড়া অফিসের বাইরে না যাওয়া।
নবান্নের তরফে শনিবার একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, আরও বেশি করে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কাজ চলাকালীন কোনওরকম ঝামেলা এড়াতে কাজের সময় এবং টিফিন ব্রেকের সময় বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে সরকারি কর্মীদের। এই নিয়মগুলির মধ্যে রয়েছে যথাসময় হাজিরা দেওয়া, কাজের সময় অতিরিক্ত ঝামেলায় না জড়ানো, অফিস প্রধানের অনুমতি ছাড়া অফিসের বাইরে না যাওয়া।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সমস্ত সরকারি অফিসে দুপুর দেড়টা থেকে ২টো পর্যন্ত টিফিন ব্রেকের সময় কেউ দফতরের বাইরে যেতে পারবেন না। এই নিয়ম পালিত না হলে নিয়মলঙ্ঘনকারী ব্যক্তিকে অনুপস্থিত হিসেবে ধরা হবে।
মূলত সরকারি কর্মীদের শৃঙ্খল পরায়ণ হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে নবান্নের তরফে। এমনই নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্যের অর্থ দফতর। সরকারের দাবি, এই নিয়মের জেরে সরকারি দফতরে কাজের সমস্যা থাকবে না।
উল্লেখ্য, বকেয়া DA-র দাবিতে সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন এবং মঞ্চের তরফে পেন ডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে সোমবার সরকারি কর্মীদের অফিস আসা বাধ্যতামূল করতেই নবান্নের তরফে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।