কারও হস্তক্ষেপ মানা হবে না। আগামীদিনে এমন ঘটলে অফিসারদের সরাসরি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছেন ফিরহাদ। মেয়রের অফিস থেকে সব কাউন্সিলরাদেরও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, হকার উচ্ছেদ, জলাশয় ভরাট, বেআইনি নির্মাণের ঘটনায় পুর-পদক্ষেপে কেউ যেন হস্তক্ষেপ না করেন। কারও কোনও বক্তব্য থাকলে সরাসরি মেয়র অথবা পুর-কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
যাঁর বিরুদ্ধে পুরসভার কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ, সেই তৃণমূল কাউন্সিলার সীমা ঘোষের দাবি, ‘যে নির্মাণ ভাঙতে এসেছিলেন পুরকর্মীরা, তা তৈরি করছেন একজন গরিব মানুষ। সে কারণেই ভাঙার কাজ বন্ধের অনুরোধ করেছিলাম। নির্মাণ ভাঙার আগে নোটিসও দিতে পারত পুরসভা।’ যদিও সেই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে বিল্ডিং বিভাগ। এক আধিকারিক বলেন, তিনতলা নির্মাণের অনুমোদন দেওয়াই হয়নি। মেয়র এবং পুর-কমিশনার বিনোদ কুমারের সঙ্গে আলোচনা করেই পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।