এই সময়, স্বরূপনগর: লোকসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ও সিপিএমের সংখ্যালঘু ভোটে থাবা বসাল বিজেপি। শনিবার বনগাঁ বিজেপি সাংগঠনিক জেলার সংখ্যালঘু সেলের উদ্যোগে স্বরূপনগরের হাকিমপুর বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় একটি পথসভার আয়োজন করা হয়। এই পথসভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী তথা বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ শান্তনু ঠাকুর, বনগাঁ বিজেপি সংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক রিপন বিশ্বাস-সহ এলাকার বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা।
এ দিন এই পথসভার শেষে স্বরূপনগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে তৃণমূল ও সিপিএমের প্রায় ৫০০ জন কর্মী-সমর্থকেরা প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন। এই ৫০০ জন তৃণমূল ও সিপিএমের কর্মী-সমর্থক ছিল বলে দাবি বিজেপির। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, যাঁরা যোগদান করেন সবাই সংখ্যালঘু।
এ দিন এই পথসভার শেষে স্বরূপনগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে তৃণমূল ও সিপিএমের প্রায় ৫০০ জন কর্মী-সমর্থকেরা প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন। এই ৫০০ জন তৃণমূল ও সিপিএমের কর্মী-সমর্থক ছিল বলে দাবি বিজেপির। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, যাঁরা যোগদান করেন সবাই সংখ্যালঘু।
লোকসভা নির্বাচনের আগে এ ভাবে বিজেপিতে যোগদান করায় এলাকায় বিজেপির সংগঠন সমৃদ্ধ হবে বলে দাবি বিজেপির। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানকারী সফিকুল বিশ্বাস বলেন, ‘তৃণমূলের অত্যাচার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য আমরা আজ তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলাম।’ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর বলেন, ‘মানুষের মতিভ্রম কেটেছে। তাই মানুষ তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে আসছে।’
বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি রমেন সর্দার বলেন, ‘হাকিমপুর সীমান্ত এলাকায় বিজেপির কোনও সংগঠন নেই। যাঁরা গত পঞ্চায়েত ইলেকশনে বিজেপি করেছিল তাঁরাই আজ বিজেপিতে যোগ দিয়েছে বলে শুনেছি।’