কী ভাবে করবেন বুকিং?
WBSFDA-এর ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে জলদাপাড়া অভয়ারণ্যের সাফারি বুক করা যেতে পারে। এই জঙ্গলে অবশ্য বিভিন্ন সাফারির সুবিধা রয়েছে। ওয়েবসাইট অনুযায়ী চিলাপাতা কার সাফারি, চিলিপাতা কার সাফারি রুট ২, মাদারিহাট কার সাফারি, শালকুমার গেট কার সাফারি-সহ বেশকিছু সাফারির ব্যবস্থা।
চিলাপাতা কার সাফারি – এই সাফারি শুরু হচ্ছে চিলাপাতা রেঞ্জ অফিস থেকে। তারপর শিকারী রেন, বানিয়া ওয়াচ টাওয়ার, পার্ল রোড, মেন্দাবাড়ি ওয়াচ টাওয়ার, বানিয়া রুইনস, সিসি লাইন ওয়াচ টাওয়ার ঘুরে ফের চিলাপাতা রেঞ্জ অফিসে ফিরে আসবে।
চিলাপাতা কার সাফারি রুট ২ – কোদাল বস্তি রেঞ্জ অফিস থেকে শুরু হচ্ছে এই সাফারি। তারপর হার্ট রোড, মেন্দাবাড়ি ওয়াচ টাওয়ার, পার্ল রোড, সিসি লাইন ওয়াচ টাওয়ার, বানিয়া রুইনস রয়ে ফের কোদাল বস্তিতে ফিরে আসবে।
জঙ্গল সাফারি (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক)
মাদারিহাট কার সাফারি – মাদারিহাট এনআইসি, হরিণডাঙা ওয়াচ টাওয়ার, জলদাপাড়া ওয়াচ টাওয়ার, খাওকান্দ পাড়া হয়ে ফের মাদারিহাট এনআইসি-তে ফিরে আসতে হবে এই সাফারিতে। মাদারিহাটের আরও একটি কার সাফারিতে মাদারিহাট এনআইসি, হলং এফআরএইচ, জলদাপাড়া ওয়াচ টাওয়ার, খাওকান্দ পাড়া হয়ে ফের মাদারিহাট এনআইসি-তে ফিরে আসতে হবে।
শালকুমার গেট কার সাফারি – এক্ষেত্রে শালকুমার গেট থেকে শুরু হয়ে হলং এফআরএইচ, হরিণডাঙা ওয়াচ টাওয়ার, জলদাপাড়া ওয়াচ টাওয়ার হয়ে ফের শালকুমার গেটে শেষ হবে সাফারি।
সাফারির সময় ও খরচ – সকাল ৬টা থেকে সাড়ে ৭টা, ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা, দুপুর দেড়টা থেকে ৩টে এবং বিকেল সাড়ে ৩টে থেকে ৫টা পর্যন্ত চলে সাফারি। একজনের প্রবেশ মূল্য ২৮০ টাকা। গাড়ি খরচ পড়বে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা। গাইডের খরচ ৩৫০ টাকা।
হলং ও এনইসি ওয়াচ টাওয়ার – এছাড়া হলং ও এনইসি ওয়াচ টাওয়ার থেকেও দেখা যাবে জঙ্গলের শোভা। সেক্ষেত্রে সকাল সাড়ে ৬টা থেকে সাড়ে ৭টা, সাড়ে ৭টা থেকে সাড়ে ৮টা ও সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত জঙ্গল দেখার সুযোগ মিলবে। খরচ জন প্রতি ১২০০ টাকা।
