রেলের তরফে ওই যাত্রীকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ওই মহিলা যাত্রীর নম্বর দেওয়া বা তাঁর বিষয়ে তথ্য দেওয়া কোনওভাবেই সম্ভব নয়। রেল কখনও কোনও যাত্রীর ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করবে না, স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হল। ওই যুবক বলেন, মনে হয়েছিল ওই দিন সফররত মহিলা যাত্রী সন্ধ্যায় ট্রেন থেকে নেমে যাওয়ার সময় তার মোবাইল নম্বর দেওয়া চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু, ওই দিন সেই নম্বর সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। তাই তিনি কী বলতে চেয়েছিলেন তা জানার জন্য রেলের কাছে আবেদন করেছিলাম।
যে স্টেশন থেকে ওই মহিলা যাত্রী উঠেছিলেন এবং তিনি নেমেছিলেন সেই দুটি স্টেশনে মাঝে মধ্যেই ছুটির দিনে ছুটে যান ওই যুবক। যদি কোনওভাবে সেই সুন্দরীর দেখা মেলে। কিন্তু, বারবার ট্রেনসফর করলেও মেলেনি দেখা। তবে এই দাবি নিয়ে রেলের তরফে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
মাস দুয়েক আগে দূরপাল্লার ট্রেনে সফর করেছিলেন ওই যুবক। একই কোচে ছিলেন সহযাত্রী ওই মহিলা। তবে তিনি নেমে গিয়েছিলেন তার গন্তব্য স্টেশনে। প্রায় দু’মাস ধরে ওই যাত্রীর সন্ধান চালিয়েও তিনি পাননি বলে জানা গিয়েছে। এদিকে রেলের কাছে আবেদন করে ওই যুবক জানতে চেয়েছিলেন ওই যাত্রীর ফোন নম্বর।
সেই ফোন নম্বর না পাওয়ার পরে আরপিএফের উপস্থিতিতে একবার দেখা করানোর আবেদন জানিয়েছিল ওই যুবক। কিন্তু, রেল তাঁকে জানিয়ে দিয়েছে এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাক্তিগত তথ্য প্রদান করা সম্ভব নয়। এরপর আশা যাওয়ার মাঝে কোনওভাবে কী দেখা হতে পারে তাঁদের? এই আশা নিয়ে ট্রেন সফর করেন ওই যাত্রী।