এছাড়াও ঘাটাল থেকে প্রার্থী করা হয়েছে হিরণকে। তাঁর নাম নিয়েও জল্পনা ছিলই। তিনি গত কয়েকদিন ধরেই সক্রিয় হয়েছিলেন ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে। ফলে তাঁর নাম অনেকটাই প্রত্যাশিত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সেক্ষেত্রে দুই তারকার লড়াই দেখবে বঙ্গবাসী। উল্লেখযোগ্যভাবে প্রার্থী পদ পেয়েছেন সৌমিত্র খাঁও। তিনি দলের সক্রিয় সদস্য। ফলে তাঁর প্রার্থী হওয়া একপ্রকার কনফার্ম ছিল বলেই মনে করা হচ্ছিল।
এদিকে হুগলি থেকে প্রার্থী করা হয়েছে লকেটকেই। কোচবিহার থেকে নিশীথ প্রামাণিক, আলিপুরদুয়ার- মনোজ টিজ্ঞা, বালুরঘাট সুকান্ত মজুমদার, মালদা উত্তর খগেন মুর্মু, মালদা দক্ষিণ শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী, বহরমপুর থেকে নির্মল কুমার সাহা, মুর্শিদাবাদ থেকে গৌরি শংকর ঘোষ, রানাঘাট জগনাথ সরকার, বনগাঁ শান্তনু ঠাকুর, যাদবপুর ড. অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়, হাওড়া রথিন চক্রবর্তী, হুগলি লকেট চট্টোপাধ্যায়, ঘাটাল হিরণ, কাঁথি সৌমেন্দু অধিকারী অধিকারী, বাঁকুড়া সুভাষ সরকার, বিষ্ণুপুর সৌমিত্র খাঁ, আসানসোল পবন সিং, বোলপুর প্রিয়া সাহা-কে প্রার্থী করা হয়েছে।
যাদবপুর কেন্দ্র থেকে গতবার মিমি চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে প্রার্থী করা হয়েছিল অনুপম হাজরাকে। কিন্তু, তাঁর সাম্প্রতিক ট্যুইট অস্বস্তিতে ফেলেছে বঙ্গ BJP-কে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে তাঁর নাম না থাকা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। তার জায়গায় অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়ের উপর ভরসা রেখেছে দল। অন্যদিকে, বোলপুরে প্রিয়া সাহাকে প্রার্থী করা হয়েছে BJP-র পক্ষ থেকে।