এদিন তিনি বলেন, ‘কত দফায় ভোট হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। যদি কোনও ঘটনা ঘটে তাহলে জেলা প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ করবে। তারা পদক্ষেপ না করলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করব।’ এই মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
‘ফেক ভোটার’ নিয়ে রাজীব কুমার বলেন, ‘৫.১.২৩-এর সূচিও সকলের কাছে রয়েছে। সেগুলি বিনামূল্যে দেওয়া হয়েছে। ৫ জানুয়ারি ২০২৪ রোল ফাইনাল হয়েছে। অক্টোবর ২৩, স্পেশাল সামারি রিভিশনের সময় ড্রাফ্ট রোলও সমস্ত রাজনৈতিক দলের কাছে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে যা ঘটেছে সমস্ত রাজনৈতিক দল দেখতে পারে।’
কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথায় মোতায়েন করা হবে এই প্রসঙ্গে কমিশন বলে, ‘রাজ্য পুলিশ, নোডাল অফিসার সিইও আরিফ আফতাব, কমিশন একযোগে পর্যবেক্ষণ করবে এবং সিদ্ধান্ত নেবে যে কোন কোন এলাকা স্পর্শকাতর। যে সময় জেলায় বাহিনী পৌঁছে যাবে সেই সময় সিদ্ধান্ত নেবেন জেলাশাসক, এসপি, কমিশনের জেলা পর্যবেক্ষক। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করা যৌথ দায়িত্ব।’
পাশাপাশি নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ করার জন্য প্রাথমিক দায়িত্ব নিতে হবে ডিএম, এসপি এবং প্রাথমিক প্রশাসনিক স্তরের আধিকারিকদের, তা স্পষ্ট করা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলিকে সাহায্যের জন্য পোর্টালের মাধ্যমে সাহায্য করা হবে। পাশাপাশি সিটিজেন্স ভিজিলেন্স-এর সুযোগ থাকবে। যেখানে অভিযোগ বা ছবি তুলে পাঠানো বা জানানো যাবে।
এই বার প্রথম ভোট দিচ্ছেন ১৫ লাখ ২৫ হাজার। বাংলায় মোট ভোটারের সংখ্যা ৭.৫৮ কোটি। তার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৩.৮৫ এবং মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৩.৭৩ কোটি। কোনওভাবেই যে হিংসার ঘটনা বরদাস্ত করা হবে না, সেই বিষয়েও স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে।