জানা গিয়েছে, সি (৮)কোচের জানালা লক্ষ্য করে এই পাথর ছোড়া হয়েছে। কিন্তু কেন বারবার আক্রমণের মুখে পড়ছে বন্দে ভারত? কারা যুক্ত থাকছে এই ঘটনার সঙ্গে। এই নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সুরক্ষার অভাব বোধ করছেন যাত্রীরাও। এক যাত্রীর কথায়, ‘আমি আগে এই ঘটনার কথা শুনেছিলাম। আজকে এই ঘটনার সাক্ষী হলাম। বিষয়টি বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের তরফে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
এদিকে এনজিপি থেকে হাওড়া যাওয়ার সময় রবিবার বিকেলে মালদা টাউন স্টেশনে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস আসার পর মালদা আরপিএফ কর্মীরা তারা বিষয় দেখে পাশাপাশি রেল যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন। কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল, তার তদন্ত করে দেখছেন তাঁরা। তবে পাথর ছোড়ার ঘটনায় কেউ আহত হননি বলেই রেলওয়ে সূত্রে খবর। যে সময় ঘটনাটি ঘটেছে সেই সময় জানালার ধারে বসেছিলেন এক মহিলা ও তাঁর দুই শিশু। তবে এই ঘটনায় কেউ আহত হননি। তবে ওই কামরার যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে তৎক্ষণাৎ।
প্রসঙ্গত, এর আগেও রাজ্যে একাধিকবার বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটে। রাজ্যে এই ট্রেন চালু হওয়ার পর প্রথমবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সামসির কুমারগঞ্জে এই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। এরপর বন্দে ভারত ট্রেন কিষানগঞ্জ দিয়ে যাওয়ার সময় একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়। সেই সময় তিনজন বালককেও এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছিল। তারপরেও হুঁশ ফেরেনি কিছু লোকের। ফের একই ঘটনা ঘটায় সচেতনতা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।