হাসপাতালের নেই নিজস্ব অ্যাম্বুল্যান্স! শুধু তাই নয়, নেই কোনও গাড়িও। ভাড়া গাড়িই ভরসা উলুবেড়িয়া শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় গর্ভমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের? অন্তত অভিযোগ এমনটাই। এই হাসপাতালে প্রতিদিন বহু মানুষ আসেন চিকিৎসার প্রয়োজনে। কোনও জরুরি পরিস্থিতিতেও হাসপাতালের অ্যাম্বুল্যান্স পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ কিছু রোগীর। সেই জন্য ভাড়া গাড়ির উপরেই ভরসা করতে হয় সাধারণ মানুষকে। আর এই অভিযোগ স্বীকার করেছেন হাসপাতালের সুপার শুভ্রা মণ্ডলও। তিনি জানিয়েছেন, ‘এই বিষয়ে স্বাস্থ্য দফতরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় সমস্যা মিটে যাবে।’ভাড়া গাড়ির উপর নির্ভর করে রোগীদের হাসপাতালে আসার জন্য উলুবেড়িয়া মেডিক্যাল কলেজের ভিতরে গাড়ির লম্বা লাইন দেখা যায় বেশিরভাগ সময়, দাবি স্বাস্থ্যকর্মীদের একাংশের। মোটা ভাড়ার বিনিময়ে গাড়ি ভাড়া করতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ থেকে রোগীর আত্মীয় পরিজনকে, দাবি তাঁদের।
উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালকে সুপার স্পেশালাটি হাসপাতালের রূপ দেওয়া হয়েছে। এই হাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবার বিস্তর উন্নতি হয়েছে। পাশাপাশি এই হাসপাতালটি মেডিক্যাল কলেজও হয়েছে। ফলে বহু মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। কিন্তু, অভিযোগ, এখনও এই হাসপাতালের সমস্ত প্রয়োজনের জন্য ভাড়া গাড়ির উপর নির্ভর করতে হয়, এই অভিযোগ উঠেছে স্বাস্থ্যকর্মীদের তরফেই।
উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালকে সুপার স্পেশালাটি হাসপাতালের রূপ দেওয়া হয়েছে। এই হাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবার বিস্তর উন্নতি হয়েছে। পাশাপাশি এই হাসপাতালটি মেডিক্যাল কলেজও হয়েছে। ফলে বহু মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। কিন্তু, অভিযোগ, এখনও এই হাসপাতালের সমস্ত প্রয়োজনের জন্য ভাড়া গাড়ির উপর নির্ভর করতে হয়, এই অভিযোগ উঠেছে স্বাস্থ্যকর্মীদের তরফেই।
উলুবেড়িয়া মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে খবর, হাসপাতালের নিজস্ব গাড়ি না থাকায় ভাড়া গাড়িতেই রক্তদান শিবির থেকে থ্যালাসেমিয়া বাহক শিবিরে যেতে হয় হাসপাতালের কর্মীদের।
এই অভিযোগ প্রসঙ্গে হাসপাতাল সুপার শুভ্রা মণ্ডল বলেন, ‘হাসপাতালের নিজস্ব কোনও গাড়ি না থাকায় আমাদের বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে এটা সত্যি। অনেক সময় গাড়ি ভাঙা করতে হচ্ছে। এই বিষয়ে আমরা স্বাস্থ্য দফতরকে চিঠি দিয়েছি। আশা করা যায় দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।’ অন্যদিকে, এই অভিযোগ প্রসঙ্গে উলুবেড়িয়া মেডিক্যাল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান ডা: নির্মল মাজি বলেন, ‘দ্রুত এই সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।’