এই সময়: ৮ বছর আগে চিকিৎসকরা নাকি বলেছিলেন, তিনি আর বড়জোর বছর দশেক বাঁচবেন। এ দিকে শেষ দু’বছর জেলেই দিন কাটছে তাঁর। এই পরিস্থিতিতে জামিন চেয়ে সওয়ালের সময়ে হাইকোর্টে শুনানিতে কেঁদে ফেললেন নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্য।তাঁর বক্তব্য শোনার পরে বিচারপতি শুভ্রা ঘোষ ইডির আইনজীবীর কাছে জানতে চান, সওয়াল করতে তাঁদের কতদিন লাগবে। বক্তব্য শুনে আদালত জানিয়ে দেয়, আজ শুক্রবার ও সোমবার এ বিষয়ে সওয়াল করবে ইডি।
এদিন নিজের জামিনের সওয়াল করতে গিয়ে মানিক বলেন, ‘২০১৬ সালে আমার অস্ত্রোপচার করানো হয়েছিল। তখন চিকিৎসকরা বলেছিলেন, আর বছর দশেক বাঁচব। ওই চিকিৎসা সংক্রান্ত নথি আমার কাছে আছে। সেই কথা অনুযায়ী ২০২৬ সালে আমি মরে যাব। এর মধ্যে প্রায় দু’বছর জেল খেটে ফেললাম। এ বার আমায় জামিন দেওয়া হোক।’
এদিন নিজের জামিনের সওয়াল করতে গিয়ে মানিক বলেন, ‘২০১৬ সালে আমার অস্ত্রোপচার করানো হয়েছিল। তখন চিকিৎসকরা বলেছিলেন, আর বছর দশেক বাঁচব। ওই চিকিৎসা সংক্রান্ত নথি আমার কাছে আছে। সেই কথা অনুযায়ী ২০২৬ সালে আমি মরে যাব। এর মধ্যে প্রায় দু’বছর জেল খেটে ফেললাম। এ বার আমায় জামিন দেওয়া হোক।’
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিককে গ্রেপ্তার করেছিল ইডি। এর আগে সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে হাইকোর্টে আবেদন করতে বলে। সেই অনুযায়ী তিনি এখন জেলে থেকেই নিজের জন্য সওয়াল করছেন।
কীসের ভিত্তিতে মানিককে জেলবন্দি করে রাখা হয়েছে, বৃহস্পতিবার ইডিকে প্রশ্ন করেন বিচারপতি ঘোষ। ইডির আইনজীবী ফিরোজ এডুলজির বক্তব্য, মানিকের বিরুদ্ধে বিস্তারিত সওয়াল করতে কমপক্ষে দু’দিন সময় লাগবে।