জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: এখনও পর্যন্ত ব্য়ক্তিগত কৃতিত্বে মাত্র দু’জন ভারতীয় অলিম্পিক্সে সোনা পেয়েছেন। তাঁরা- শ্যুটার অভিনব বিন্দ্রা ( বেজিং অলিম্পিক্স ২০০৮), ও জ্য়াভলিন থ্রোয়ার নীরজ চোপড়া (টোকিও অলিম্পিক্স ২০২০)! এবার প্য়ারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) কি তৃতীয় স্বর্ণপদক আসতে চলেছে দেশের স্টার শাটলার পিভি সিন্ধুর (PV Sindhu) হাত ধরে? তার উত্তর মিলবে আর কিছুদিনের মধ্য়েই। 

আরও পড়ুন: মশালবাহিনীর ৬ গোল! পুলিস ব্যারিকেড ভেঙে চুরমার, মাঠে বসে দেখলেন জিকসন-কুয়াদ্রাত

অলিম্পিক্সে রুপো (রিয়ো ডি জেনেইরো  ২০১৬) ও ব্রোঞ্জ (টোকিয়ো ২০২০) জেতা সিন্ধুর চোখে এখন সোনার চকমকে স্বপ্ন। তিনি সোনা ছাড়া আর কিছুই ভাবছেন না। কারণ বাকি দুই পদক তাঁর তেলেঙ্গনার বাড়ির ট্রফি ক্য়াবিনেটে সাজানো রয়েছে। সিন্ধু এবার প্য়ারিসে পাড়ি জমাবেন নতুন কোচ আগাস স্য়ান্টোসোর সঙ্গে। আর মেন্টর হিসেবে পাচ্ছেন আটের দশকের অল ইংল্য়ান্ড চ্য়াম্পিয়ন প্রকাশ পাড়ুকোনকে। 

সিন্ধু জানেন সোনা জেতা রীতিমতো কঠিন হতে চলেছে। প্য়ারিস উড়ে যাওয়ার আগে জিও সিনেমায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘দেখুন ২০১৬ ও ২০২০ অলিম্পিক্সের দারুণ স্মৃতি রয়েছে আমার। তবে এবার আমি তৃতীয় পদকের জন্য় অল-আউট ঝাঁপাব। সোনার জন্য় ২০০ শতাংশ দেব। প্য়ারিস অলিম্পিক্সে একদম নতুন একটা শুভারম্ভ। আশা করি তৃতীয় পদক জিতে দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারব। জানি পরপর তিনটি অলিম্পিক্সে পদক জেতা কোনও মশকরা নয়। তবে সোনা জেতার তাগিদই আমাকে মোটিভেট করে আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে। আর এবার কোচ হিসেবে আগাস স্য়ান্টোসো ও মেন্টর হিসেবে প্রকাশ পাড়ুকোনকে পেয়েছি। এটা বাড়তি পাওনা।’  

সিন্ধু বলছেন লড়াই ভয়ংকর কঠিন হবে। তাঁর মতে কোর্টে দম বার করে দেবেন আন সে ইয়ং, আকানে ইয়ামাগুচি, ক্য়ারোলিনা মারিন, তাই জু ইংয়ের মতো বিশ্বের প্রথমসারির ব্য়াডমিন্টন খেলোয়াড়রা। আর ঠিক সাত দিন পর শুরু অলিম্পিক্স। চলবে ১১ অগস্ট পর্যন্ত।

আরও পড়ুন: তাঁকে করতেই হবে এই কাজ, গৌতম গম্ভীরের ফোনে নিদান! হার্দিকের ভবিষ্যৎ মেঘাচ্ছন্ন?

  
 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version