সদ্য সমাপ্ত উপনির্বাচনে বাগদা বিধানসভা কেন্দ্রে জিতে দেশের সর্বকনিষ্ঠ বিধায়ক হয়েছেন বনগাঁর ঠাকুর পরিবারের সদস্যা তথা তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরের মেয়ে মধুপর্ণা ঠাকুর। ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে প্রথম বক্তৃতার সুযোগ পেয়ে তাঁর নিশানায় তুতো দাদা তথা বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। আগামী লোকসভা নির্বাচনে দাদাকে ‘ঘরে বসে থাকার’ পরামর্শ দিলেন তিনি। মুধুপর্ণা বলেন, ‘ওঁর এমনিই ডায়াবেটিস আছে। এত চাপ তিনি নিতে পারবেন না। আগামী লোকসভায় আপনার যত চাপ আছে আমায় দিয়ে দিন, আপনার জন্য আপনার বোন গোটা বাংলা ঘুরবে, আপনাকে আর কষ্ট করতে হবে না। আপনি ঘরে বসে থাকুন, আপনার জন্য আপনার বোন কষ্ট করবে।’এদিন নারী শক্তি নিয়েও বিজেপিকে নিশানা করেন মধুপর্ণা। গত কয়েক মাস আগে বড়মা বীনাপাণি দেবী ঘর দখলকে কেন্দ্র করে ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায়। সেই সময় বড়মার ঘর জোর করে দখল করে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে শান্তনু ঠাকুরের বিরুদ্ধে। এদিন ২১-এর মঞ্চ থেকে সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করে মধুপর্ণা বলেন, ‘আমার একটা প্রশ্ন আছে বিজেপির কাছে, যখনই ভোট আসে নারী শক্তির কথা বলে। যখন ৭ এপ্রিল আপনাদের মন্ত্রী, আমর দাদা শান্তনু ঠাকুর মাঝরাত্রে আমাদের বের করে দিয়েছিলেন, তার তো কোনও উত্তর দিলেন না! তার তো কোনও বিচার হল না, কেন?’ এখানেই শেষ নয়, মধুপর্ণার আরও দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে লড়াই করার কোনও ক্ষমতাই নেই বিজেপির।
উল্লেখ্যে সম্প্রতি বাগদা বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে দেশের সর্বকনিষ্ঠ বিধায়ক হয়েছেন মুধুপর্ণা। যদিও এবারের নির্বাচনে নিজের জয় নিয়ে প্রথম থেকেই ‘কনফিডেন্ট’ দেখিয়েছিল মধুপর্ণাকে। প্রচারে বেরিয়ে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের সুফলের কথাও তুলে ধরেন তিনি। এবারে উপনির্বাচনে তৃণমূলই জয়ের আবির খেলবে বলে বারেবারেই দাবি করেছিলেন মধুপর্ণা। আর ভোটেরর ফলাফলের দিন তাঁর সেই দাবিই বাস্তবায়িত হতে দেখা যায়। ২১-এর মঞ্চ থেকে সেই জয়ের জন্য বাগদার মানুষকে আবারও একবার ধন্যবাদ জানান মধুপর্ণা। বাগদার মানুষের চাহিদা ও দাবিদাওয়া পূরণের জন্য তিনি যেন কাজ করে যেতে পারেন, সেই আশীর্বাদই এদিন প্রার্থনা করেন সদ্য নির্বাচিত এই বিধায়ক। এক্ষেত্রে বিধায়ক নয়, ঘরের মেয়ে হয়ে বাগদাবাসীর জন্য তিনি কাজ করতে চান বলেই জানান মধুপর্ণা ঠাকুর।
উল্লেখ্যে সম্প্রতি বাগদা বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে দেশের সর্বকনিষ্ঠ বিধায়ক হয়েছেন মুধুপর্ণা। যদিও এবারের নির্বাচনে নিজের জয় নিয়ে প্রথম থেকেই ‘কনফিডেন্ট’ দেখিয়েছিল মধুপর্ণাকে। প্রচারে বেরিয়ে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের সুফলের কথাও তুলে ধরেন তিনি। এবারে উপনির্বাচনে তৃণমূলই জয়ের আবির খেলবে বলে বারেবারেই দাবি করেছিলেন মধুপর্ণা। আর ভোটেরর ফলাফলের দিন তাঁর সেই দাবিই বাস্তবায়িত হতে দেখা যায়। ২১-এর মঞ্চ থেকে সেই জয়ের জন্য বাগদার মানুষকে আবারও একবার ধন্যবাদ জানান মধুপর্ণা। বাগদার মানুষের চাহিদা ও দাবিদাওয়া পূরণের জন্য তিনি যেন কাজ করে যেতে পারেন, সেই আশীর্বাদই এদিন প্রার্থনা করেন সদ্য নির্বাচিত এই বিধায়ক। এক্ষেত্রে বিধায়ক নয়, ঘরের মেয়ে হয়ে বাগদাবাসীর জন্য তিনি কাজ করতে চান বলেই জানান মধুপর্ণা ঠাকুর।