পুরুলিয়া ও বাঁকুড়ার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষ এ বার পেতে চলেছেন হাওড়া যাতায়াতের নতুন রেললাইন। বাঁকুড়া-মশাগ্রাম রেললাইনকে বর্তমানে বর্ধমানের কর্ডলাইনের সঙ্গে সংযুক্ত করার কাজ প্রায় শেষের পথে। চলতি মাসেই নতুন রেলপথ চালু হতে পারে। এমন সম্ভাবনার কথাই জানালেন সাংসদ সৌমিত্র খাঁ।মঙ্গলবার মশাগ্রাম বাঁকুড়া রেললাইন সংযুক্তিকরণের কাজ পরিদর্শনে এসেছিলেন সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। সৌমিত্র বলেন, ‘সব কিছু ঠিক থাকলেই চলতি মাসের কুড়ি তারিখের মধ্যেই মশাগ্রামের সঙ্গে বাঁকুড়া রেল সংযোগের উদ্বোধন হয়ে যাবে।’ তাঁর কথায়, সাধারণ মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল এই রেললাইনের। আমরা বারংবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। তার ফলস্বরূপ আজ রেললাইন সংযুক্তিকরণের কাজ প্রায় শেষের পথে।
বহু প্রতীক্ষিত বাঁকুড়া হাওড়া ভায়া মশাগ্রাম রেললাইন সংযুক্তিকরণের দাবি ছিল রেল যাত্রীদের। সেই দাবিকে মান্যতা দিয়েই শুরু হয় কাজ। কাজ প্রায় শেষের পথে। এই প্রকল্পে পূর্ব রেল এবং দক্ষিণ পূর্ব রেলের সংযোগ ঘটবে। উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সালে ন্যারোগেজ থেকে ব্রডগেজে উন্নীতকরণের কাজ শুরু হয়। ২০০৫ সালে কাজ শেষ হয়ে ওই বছরই সোনামুখী পর্যন্ত ট্রেন চালানো শুরু হয়। পরে ধাপেধাপে রেললাইন পাতা হয় মশাগ্রাম পর্যন্ত।
বহু প্রতীক্ষিত বাঁকুড়া হাওড়া ভায়া মশাগ্রাম রেললাইন সংযুক্তিকরণের দাবি ছিল রেল যাত্রীদের। সেই দাবিকে মান্যতা দিয়েই শুরু হয় কাজ। কাজ প্রায় শেষের পথে। এই প্রকল্পে পূর্ব রেল এবং দক্ষিণ পূর্ব রেলের সংযোগ ঘটবে। উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সালে ন্যারোগেজ থেকে ব্রডগেজে উন্নীতকরণের কাজ শুরু হয়। ২০০৫ সালে কাজ শেষ হয়ে ওই বছরই সোনামুখী পর্যন্ত ট্রেন চালানো শুরু হয়। পরে ধাপেধাপে রেললাইন পাতা হয় মশাগ্রাম পর্যন্ত।
বাঁকুড়া থেকে খড়গপুর হয়ে হাওড়ার দূরত্ব মোট ২৩১ কিলোমিটার। নতুন এই রেলপথ চালু হলে বাঁকুড়া থেকে হাওড়ার দূরত্ব কমে হবে ১৮৫ কিলোমিটার। বাঁকুড়া-পুরুলিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষ এই রেলপথের জন্য উপকৃত হতে চলেছেন। এই লাইনের কাজ শেষ হলে লোকাল ট্রেন-সহ অনেক দূরপাল্লার ট্রেনকেও এই পথে চালানো হতে পারে বলে রেল সূত্রে খবর।