মহালয়ার আগের রাতে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু দম্পতি-সহ ৩ জনের। হাওড়ার বালি থানা এলাকায় দুর্ঘটনাঘটে। মৃতদের নাম সুজয় মজুমদার (২৩), সুজয়ের স্ত্রী রিঙ্কি মজুমদার (২১) এবং সৌরভ চন্দ্র দাস (২২)। লরির খোঁজ মেলেনি। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।স্থানীয় সূত্রে খবর, ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার গভীর রাতে। রাতে মোটরবাইকে চড়ে এক দম্পতি ও তাঁদের এক বন্ধু বালি থেকে ডানকুনির দিকে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে সিসিআর ব্রিজের উপর এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, একটি পণ্যবাহী লরি বাইকের পেছনে ধাক্কা মারে। দুর্ঘটনার পরেই চালক লরি নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।
খবর পেয়ে নিশ্চিন্দা থানার পুলিশ এবং বালি ট্রাফিক গার্ডের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। গুরুতর জখম তিনজনকে উদ্ধার করে উত্তরপাড়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃতরা সকলেই লিলুয়ার আনন্দনগরের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া।
খবর পেয়ে নিশ্চিন্দা থানার পুলিশ এবং বালি ট্রাফিক গার্ডের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। গুরুতর জখম তিনজনকে উদ্ধার করে উত্তরপাড়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃতরা সকলেই লিলুয়ার আনন্দনগরের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া।
অন্যদিকে, আজ মহালয়ার দিন ভোরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের কামারের হাট এলাকায় একটি ‘জিও’ গাড়ি দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। বারুইপুর থেকে গঙ্গাসাগরে যাচ্ছিল ওই গাড়ি। ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কে কামারহাট-এর কাছে প্রথমে একটি দাঁড়িয়ে থাকা গাড়িকে ধাক্কা মেরে রাস্তার মাঝ বরাবর দাঁড়িয়ে পড়ে জিও গাড়িটি। সেই সময় কাকদ্বীপ থেকে কলকাতাগামী একটি বাস সজোরে ধাক্কা মারে জিও গাড়িটিকে।
দুর্ঘটনায় জিও গাড়র ১০ জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার কাকদ্বীপ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাস্থলে আসে হারউড পয়েন্ট কোস্টাল থানার পুলিশ। দুর্ঘটনায় ৭ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। বাকি জখম ১০ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনাগ্রস্থ বাস ও জিও গাড়িটিকে আটক করেছে পুলিশ।