জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনের পাশে দাঁড়িয়ে আরও একাধিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকরা ‘গণইস্তফার’ পথে হাঁটতে শুরু করেছেন। বুধবার ‘গণইস্তফা’ দিলেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের একাধিক সিনিয়র চিকিৎসক। মঙ্গলবারই তাঁরা জানিয়েছিলেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জুনিয়রদের দাবি পূরণ না হলে, তাঁরাও ‘গণইস্তফা’ দেবেন। ষষ্ঠীতে সে পথেই হাঁটলেন তাঁরা। পাশাপাশি ‘গণইস্তফা’ দেওয়া শুরু করেছেন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সিনিয়র ডাক্তাররাও। একই পথে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসকরাও হাঁটতে পারেন বলে সূত্রে খবর।
১০ দফা দাবি নিয়ে অনশনে বসেছেন জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠনের ৭ সদস্য। চার দিন কাটলেও সরকারের তরফে তেমন কোনও পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। আমরণ অনশন ভাঙতে সরকার কেন এগিয়ে আসছে না মীমাংসার জন্য, মূলত এই প্রশ্ন তুলে ‘গণইস্তফার’ রাস্তায় হাঁটছেন সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশ। যদিও সরকারি সূত্রের খবর, এরকম প্রতীকী ‘গণইস্তফার’ কোনও মূল্য নেই। পদত্যাগ করতে হলে নিয়ম মেনেই করতে হয়। স্বাস্থ্যভবনের বক্তব্য, কোনও ইস্তফা পত্র মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জমা পড়েনি।
https://www.facebook.com/share/v/fkP2CdioLM5oBkUm/?mibextid=WC7FNe
বুধবার সকালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে আনুষ্ঠানিক ভাবে ৬০ জন মতো সিনিয়র চিকিৎসক ‘গণইস্তফা’ দেন। তাঁদের এই পদক্ষেপের পর সেখানকার জুনিয়র চিকিৎসকরা মশাল জ্বেলে তাঁদের সিনিয়রদের বিশেষ সম্মান জানান। সিনিয়র চিকিৎসকদের তরফে সাফ জানানো হয়েছে, জুনিয়র ডাক্তারদের কোনও অসুবিধা হলে তাঁরাও নীরব দর্শক হয়ে থাকবেন না। আগেই আরজি কর হাসপাতালের একাধিক সিনিয়র চিকিৎসক ইস্তফার পথেই হেঁটেছেন।
১০ দফা দাবি নিয়ে অনশনে বসেছেন জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠনের ৭ সদস্য। চার দিন কাটলেও সরকারের তরফে তেমন কোনও পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। আমরণ অনশন ভাঙতে সরকার কেন এগিয়ে আসছে না মীমাংসার জন্য, মূলত এই প্রশ্ন তুলে ‘গণইস্তফার’ রাস্তায় হাঁটছেন সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশ। যদিও সরকারি সূত্রের খবর, এরকম প্রতীকী ‘গণইস্তফার’ কোনও মূল্য নেই। পদত্যাগ করতে হলে নিয়ম মেনেই করতে হয়। স্বাস্থ্যভবনের বক্তব্য, কোনও ইস্তফা পত্র মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জমা পড়েনি।
https://www.facebook.com/share/v/fkP2CdioLM5oBkUm/?mibextid=WC7FNe
বুধবার সকালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে আনুষ্ঠানিক ভাবে ৬০ জন মতো সিনিয়র চিকিৎসক ‘গণইস্তফা’ দেন। তাঁদের এই পদক্ষেপের পর সেখানকার জুনিয়র চিকিৎসকরা মশাল জ্বেলে তাঁদের সিনিয়রদের বিশেষ সম্মান জানান। সিনিয়র চিকিৎসকদের তরফে সাফ জানানো হয়েছে, জুনিয়র ডাক্তারদের কোনও অসুবিধা হলে তাঁরাও নীরব দর্শক হয়ে থাকবেন না। আগেই আরজি কর হাসপাতালের একাধিক সিনিয়র চিকিৎসক ইস্তফার পথেই হেঁটেছেন।
অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গে মেডিক্যালের ৫০ জন চিকিৎসক এ দিন ‘গণইস্তফা’ দিয়েছেন। পাশাপাশি আগেই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষের ঘরের সামনে অনশনে বসেছেন ২ জন জুনিয়র চিকিৎসক। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিদ্যুৎ গোস্বামী বলেন, ‘চিকিৎসকরা ‘গণইস্তফা’ দিচ্ছেন। স্বাস্থ্য-শিক্ষা অধিকর্তার কাছে ইস্তফা পত্র পাঠানো হবে।’
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিসকরাও ‘গণইস্তফার’ পথে হাঁটতে চলেছেন। সূত্রের খবর, বিকালেই এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তথ্য সহায়তায়: অনির্বাণ ঘোষ