ফের লাইনচ্যুত মালগাড়ির কোচ। রবিবার রাতে এনজেপি স্টেশন ঢোকার মুখে একটি মালগাড়ির দুটি কোচ লাইনচ্যুত হয়ে যায় বলে খবর। যদিও, মালগাড়ি লাইনচ্যুত হওয়ার কারণে যাত্রীবাহী রেল পরিষেবায় কোনও প্রভাব পড়েনি বলে জানা গিয়েছে।উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল সূত্রে খবর, এনজেপি স্টেশনে ঢোকার মুখে ইয়ার্ডে লাইনচ্যুত হয় মালগাড়ির দুটি কোচ। যদিও কী কারণে লাইনচ্যুত হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, প্রায় আড়াই থেকে তিন ঘণ্টার চেষ্টায় মালগাড়ির কোচ দুটিকে লাইনে তোলার কাজ করা হয়েছে।
কিছুদিন আগে এনজেপি-জলপাইগুড়ি লাইনেও একটি মালগাড়ি লাইনচ্যুত হয়েছিল। এতে ট্রেন চলাচল প্রভাব পড়েছিল। রবিবারে লাইনচ্যুত হওয়ার পেছনে কী কারণ ছিল, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন রেলের আধিকারিকেরা।
কিছুদিন আগে এনজেপি-জলপাইগুড়ি লাইনেও একটি মালগাড়ি লাইনচ্যুত হয়েছিল। এতে ট্রেন চলাচল প্রভাব পড়েছিল। রবিবারে লাইনচ্যুত হওয়ার পেছনে কী কারণ ছিল, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন রেলের আধিকারিকেরা।
উল্লেখ্য, গত অগস্ট মাসে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে কাটিহারগামী একটি মালগাড়ির পাঁচটি বগি লাইনচ্যুত হয় মালদার কুমেদপুর জংশনের কাছে। মালগাড়িটি ডাউন লাইনে ছিল। দুর্ঘটনাগ্রস্ত মালগাড়িটিকে প্রথমে কাটিহার স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখান থেকে ট্রেনটিকে নিয়ে যাওয়া হবে নিউ জলপাইগুড়িতে। বারবার মালগাড়ির কোচ লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় রেলের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। প্রসঙ্গত, গত ১৭ জুন শিলিগুড়ির কাছে রাঙাপানি এবং নিজবাড়ি স্টেশনের মাঝে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পিছনে একটি মালগাড়ির ধাক্কায় বড়সড় রেল দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ১০ জন।