রক্তিমা দাস:  রাতের অন্ধকারে ছিঁড়ে দেওয়া হল একুশে জুলাই (21July) এর পোস্টার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ছবিও ছেঁড়া হল। আনোয়ার শাহ কানেক্টর এর ওপর জনপ্রিয় বাজারের উল্টো দিকের ঘটনা। শীতলা মন্দির এর কাছে মন্ডল ব্রিজ সহ এলাকায় একুশে জুলাই এর পোস্টার লাগিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা। সেখানেই একের পর এক পোস্টার ছিঁড়ে দেওয়া হয়। রাতের অন্ধকারে ছেঁড়া হয় মুখ্যমন্ত্রীর ছবি। এলাকার তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের অভিযোগ বিজেপি ও সিপিএমের দিকে। গরফাধানায় অভিযোগ দায়ের করলেন এলাকার কাউন্সিলর অরিজিৎ দাস ঠাকুর সহ তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকর্মীরা। থানায় জমা দেওয়া হলো সিসিটিভি ফুটেজ।

 

এলাকার তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের অভিযোগ বিজেপি-সিপিএমের দিকে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই গড়ফা থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন এলাকার কাউন্সিলর অরিজিৎ দাস ঠাকুর-সহ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। জমা দেওয়া হয় সিসিটিভি ফুটেজও।

আরও পড়ুন: Sheikh Shajahan: সন্দেশখালির দোর্দণ্ডপ্রতাপ শাহজাহান আরও বিপাকে! রুজু CBI-এর খু*নের মামলা…

১০৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের কথায়, ‘আলো লাগানো বড় মাপের পোস্টার লাগানো হয়েছিল। সকালে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীর ছবি লাগানো সেই ব্যানার ফালাফালা করে কেটে ফেলা হয়েছে। আশপাশের বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখলে দেখা যায় সাড়ে ১২টার কিছু পরে মধ্যবয়স্ক কয়েকজন ব্যানার ছিঁড়ে দেয়। আমরা থানার ওসির কাছে একটা ডেপুটেশন দিয়েছি। যাতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তার কারণ এর আগে এমনটা এই এলাকায় ঘটেনি।’

আরও পড়ুন: Basirhat Crime News: শ্বশুরের তীব্র কা*মের জ্বালা! লাগাতার দু’মাস পুত্রবধূকে ধ*র্ষ*ণ, ভোগ*দখল, স্বামীর মা*র! শেষে…

ছাব্বিশের বিধানসভা ভোটের আগে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে নির্দেশ নিতে ২১ জুলাই ধর্মতলার প্রাণকেন্দ্রে জড়ো হবেন তৃণমূল কর্মীরা। বিধানসভা ভোটকে মাথায় রেখে এবার সর্বকালীন রেকর্ড হবে বলে দাবি করেছেন তৃণমূলের রাজ্যস্তরের শীর্ষ নেতৃত্ব। সেইমতো পুরোদমে প্রস্তুতিতে নেমে পড়েছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

 

 





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version