এই সময়: কালীঘাটের বাসিন্দারা এ বার ২৪ ঘণ্টা জল সরবরাহের সুবিধা পাবেন। শুক্রবার কলকাতা পুরসভার মাসিক অধিবেশনে এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান মেয়র ফিরহাদ হাকিম। ৮৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার প্রবীর মুখোপাধ্যায় এ দিনের অধিবেশনে তাঁর ওয়ার্ডের জল-সমস্যা নিয়ে ছ’টি প্রশ্ন করেন। ওয়ার্ডটি পুরোনো কলকাতার অংশ। বেশিরভাগ বস্তি অঞ্চলের রাস্তা অপ্রশস্ত, মাটির নীচে জলের কেমন লাইন আছে, তা-ও জানা নেই।
এ জন্যই কি তাঁর ওয়ার্ডের মানুষ জল কম পাচ্ছেন? আবার, কালী মন্দির সংলগ্ন এলাকায় প্রয়োজনের তুলনায় জলের সরবরাহ কম। অথচ মন্দিরে প্রতিদিন কয়েক হাজার দর্শনার্থী যান। তাঁদের জন্য কী ভাবে ২৪ ঘণ্টা জল সরবরাহের ব্যবস্থা করা যায়? উত্তরে ফিরহাদ বলেন, ‘৮২ নম্বর আমার ওয়ার্ড। ৮৮ নম্বর ওয়ার্ড চেয়ারপার্সন মালা রায়ের।
এ জন্যই কি তাঁর ওয়ার্ডের মানুষ জল কম পাচ্ছেন? আবার, কালী মন্দির সংলগ্ন এলাকায় প্রয়োজনের তুলনায় জলের সরবরাহ কম। অথচ মন্দিরে প্রতিদিন কয়েক হাজার দর্শনার্থী যান। তাঁদের জন্য কী ভাবে ২৪ ঘণ্টা জল সরবরাহের ব্যবস্থা করা যায়? উত্তরে ফিরহাদ বলেন, ‘৮২ নম্বর আমার ওয়ার্ড। ৮৮ নম্বর ওয়ার্ড চেয়ারপার্সন মালা রায়ের।
একই পাম্পিং স্টেশন থেকে ৮২, ৮৩ এবং ৮৮-তে জল যায়। দুই ওয়ার্ডে যদি জলের সমস্যা না হয়, তা হলে শুধু ৮৩ নম্বরে কেন জলের সমস্যা হচ্ছে, তা জল বিভাগের ডিজিকে খতিয়ে দেখতে অনুরোধ করছি। মন্দির উন্নয়ন নিয়ে আমাদের পরিকল্পনার মধ্যেই ২৪ ঘণ্টা জল সরবরাহের বিষয়টি আছে।’ পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, কালীঘাট মন্দিরে ২৪ ঘণ্টা জল সরবরাহের জন্য বড় ট্যাঙ্ক তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে।
তার নকশা তৈরির কাজ চলছে। দক্ষিণ ভারতের কোনও জনপ্রিয় মন্দিরের জলের ট্যাঙ্কের আদলে সেটি বানানো হতে পারে। পাশাপাশি এ দিন আরও গুচ্ছ পরিকল্পনার কথা জানান মেয়র। এখন থেকে পুর আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করতে হলে পুরসভার চ্যাটবটে আগে থেকে যোগাযোগ করতে হবে নাগরিকদের। পুরভবনে বিভাগীয় আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করার জন্য চালু হবে ‘ই গেটপাস’।