এই সময়, বর্ধমান: তাঁকে কাছ থেকে দেখার ভিড় উপচে পড়ছে পূর্ব বর্ধমানের বিভিন্ন রোড শোয়ে। শুধু দলের কর্মী-সমর্থকরা নন, সেই ভিড়ে মিশে রয়েছে আমজনতাও। পরিস্থিতি দেখে জেলার অনেকেই বলছেন, যে কোনও নামী সেলেব্রিটিও জনপ্রিয়তার নিরিখে পিছিয়ে থাকবেন তৃণমূল সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে।
রবিবার অভিষেকের রোড শোয়ে তেলিপুকুর থেকে এসেছিলেন সেলিমা আখতার নামে এক প্রৌঢ়া। বলেন, ‘আমি তৃণমূলের সমর্থক নই কিন্তু, ছেলেটাকে দেখার জন্যেই এলাম। টিভিতে দেখছি এই গরমে বাচ্চা ছেলেটা ঘুরে বেড়াচ্ছে, প্রতিদিন কত লোকের সঙ্গে কথা বলছে। ওকে একবার কাছ থেকে দেখতে চাইছিলাম।’ সগড়াইয়ের বাসিন্দা অনুপম ঘোষ বলেন, ‘বলতে পারেন সেলেব্রেটিকে দেখতেই অন্যদের মতো আমিও ভিড় জমিয়েছি। রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই। দেখে মনে হলো, ছেলেটার মনোবল খুব ভালো।’
রবিবার অভিষেকের রোড শোয়ে তেলিপুকুর থেকে এসেছিলেন সেলিমা আখতার নামে এক প্রৌঢ়া। বলেন, ‘আমি তৃণমূলের সমর্থক নই কিন্তু, ছেলেটাকে দেখার জন্যেই এলাম। টিভিতে দেখছি এই গরমে বাচ্চা ছেলেটা ঘুরে বেড়াচ্ছে, প্রতিদিন কত লোকের সঙ্গে কথা বলছে। ওকে একবার কাছ থেকে দেখতে চাইছিলাম।’ সগড়াইয়ের বাসিন্দা অনুপম ঘোষ বলেন, ‘বলতে পারেন সেলেব্রেটিকে দেখতেই অন্যদের মতো আমিও ভিড় জমিয়েছি। রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই। দেখে মনে হলো, ছেলেটার মনোবল খুব ভালো।’
এদিন সগড়াই মোড় থেকে পলেমপুর অবধি রোড-শোয়ে অভিষেককে দেখার জন্য রাস্তার দু’ধারে কয়েক হাজার মানুষ ভিড় জমান। নিরাপত্তার কারণে কনভয় ছাড়া বাকি সব গাড়ি আটকে দেয় পুলিশ। পলেমপুরের বহু আগে আটকে দেওয়া একটি গাড়ি থেকে নেমে আসেন আরামবাগের ব্যবসায়ী সুশান্ত দাশগুপ্ত। বলেন, ‘রাস্তায় ভিড় দেখে মনে হলো, এত কেন লোক! রাজনীতির সঙ্গে আমাদের কোনও সম্পর্ক নেই। কিন্তু ভাবলাম, ছেলেটাকে একেবারে সামনে থেকে দেখার সুযোগ হাতছাড়া করব না।’
বর্ধমান শহরে ঢোকার মুখে রোড-শোয়ে ভিড় বাড়তে থাকে। রাস্তার দু’পাশে তখন দাঁড়িয়ে মহিলা ঢাকি, স্কাউটের ছেলেমেয়েরা। বীরহাটা থেকে কার্জন গেট, স্টেশনের কাছে হাজির হাজার জনতার দিকে হাত নেড়ে অধিবেশনের জন্য রায়ানের পথ ধরেন অভিষেক।