কালিম্পংয়ের চুইকিমেও বিভিন্ন এলাকায় ধস নেমেছে। রবিবার রাতে শিলিগুড়িতে কয়েক ঘণ্টায় ১৪০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। গ্যাংটকে বৃষ্টি হয় ৬৯.৮ মিলিমিটার। রাতভর বৃষ্টিতে শিলিগুড়িরও বিস্তীর্ণ এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। যদিও সোমবার সকালে পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে যায়। একরাতের বৃষ্টিতেই তাপমাত্রা অনেকটা নেমে যায় উত্তরবঙ্গ জুড়েই।
আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস, আগামী সাতদিন এই পরিস্থিতি চলতে পারে। পাহাড়ে ধস, হরপা বানের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের গ্যাংটকের আধিকারিক গোপীনাথ রাহা বলেন, ‘রবিবার রাতেই উত্তরবঙ্গে বর্ষা ঢুকেছে। আগামী সাত দিন উত্তরবঙ্গ ও সিকিমের নানা প্রান্তে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এই ব্যাপারে প্রশাসনকেও সতর্ক করা হয়েছে।’