এর আগে গত মাসের শেষের দিকে কুড়মিদের তপশিলি উপজাতির স্বীকৃতির দাবির বিরোধিতায় পথে নামে একাধিক আদিবাসী সংগঠন। ধর্মতলায় আয়োজিত হয় সমাবেশ। সেই সমাবেশে য়োগ দিতে গোটা দক্ষিণবঙ্গ থেকে কলকাতায় এসে জড়ো হচ্ছেন আদিবাসী সমাজের মানুষ। সেই দিনও হাওড়া ব্রিজ, ব্রেবোর্ন রোড ধরে ধর্মতলার দিকে এগোন তাঁরা। যার জেরে ব্যস্ত সময়ে স্তব্ধ হয়ে যায় হাওড়া ব্রিজ-সহ আশেপাশের এলাকা।
ইউনাইটেড ফোরাম অফ অল আদিবাসী অর্গানাইজেশনসের পক্ষ থেকে ওইদিন প্রতিবাদ মিছিলের করা হয়। একগুচ্ছ দাবিতে ছিল আদিবাসী সংগঠনের ওই মিছিল। যার জেরে অফিস যাত্রী থেকে শুরু করে স্কুল কলেজের পড়ুয়া, মিছিলের মঝে পড়ে খুব স্বাভাবিকভাবেই ব্যাপক হয়রানি শিকার হতে হয় সবাইকেই। হাওড়া ব্রিজ হয়ে বিশাল মিছিল করে সংগঠনের সদ্যরা ধর্মতলায় পৌঁছান। যার ফলে ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে।
এদিকে গত মঙ্গলবার হাওড়া ব্রিজে মিছিল করেন ১৫ থেকে ১৬ হাজার টোটোচালক। বর্তমানে জাতীয় সড়ক ও রাজ্য সড়কে টোটো চলাচলের ওপরে রাশ টেনেছে রাজ্য পরিবহণ দফতর। জাতীয় সড়ক এবং রাজ্য সড়কে টোটোচালকদের দেখলেই চালান হচ্ছে ধরপাকড়। এছাড়া যানজট এড়াতে বেশকয়কেটি জেলার কিছু রুটে টোটো চলাচল বন্ধও করা হয়েছে। সেই সমস্ত ঘটনার প্রেক্ষিতেই হাওড়া ব্রিজে মিছিল করেন টোটোচালকরা। আর টোটোচালকদের সেই মিছিলকে ঘিরেও যানজটের সৃষ্টি হয় হাওড়া ব্রিজে।
আদিবাসী আন্দোলন সংক্রান্ত আরও খবরের জন্য ফলো করুন এই সময় ডিজিটালের চ্যানেল। ক্লিক : https://whatsapp.com/channel/0029Va9zh58Gk1Fko2WtDl1A