প্রবীর চক্রবর্তী: ‘প্রার্থী খুঁজতে দেড়মাস লেগে গিয়েছে’। ডায়মন্ড হারবারে নির্বাচনী জনসভা থেকে বিজেপি নিশানা করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, ‘এই গরমে ৭ দফায় নির্বাচন করছে। যত কেন্দ্রীয় বাহিনী বাড়বে, তৃণমূলের জয়ের ব্যবধান তত বাড়বে’।

আরও পড়ুন:  Mamata Banerjee: ‘আপনাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ‘, মালদায় প্রচারে গিয়ে কেন একথা বললেন মমতা?

২০১৪-র পর ফের ২০১৯। ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্র থেকে পরপর দু’বার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারও প্রার্থী তিনিই। এদিন নির্বাচনী জনসভা করলেন সাতগাছিয়া বিধানসভা এলাকায়।

ডায়মন্ড হারবারে ভোট সপ্তম দফায়। কবে? ১ জুন। অভিষেক বলেন, ‘আমি ভোট চাইতে আসিনি। আগামী ৭-১০ দিনের মধ্য়ে মনোনয়ন জমা দেব। আমি খালি আপনাদের অনুমতি নিতে এসেছি। এই বাংলার ৪২ আসনের মধ্যে তৃণমূলের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘাঁটি ডায়মন্ড হারবার। আপনারা ডায়মন্ড হারবারের দায়িত্ব নিন। বাকি ৪১ কেন্দ্রের দায়িত্ব আমার। আমি যাতে বাকি ৪১টাতে সময় দিয়ে, বাংলার বিরোধীদের বাংলা ছাড়া করার লড়াইয়ে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের হাত শক্তিশালী করে, আগামিদিন বিরোধীদের বিতাড়িত করতে পারি, সেই অনুমতিটা আপনাদের কাছে নিতে এসেছি’।

ডায়মন্ড হারবারের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে? দীর্ঘ টালবাহানার পর প্রার্থী হিসেবে অভিজিৎ দাসের (ববি) নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি। অভিষেকের কটাক্ষ,   ‘ডায়মন্ড হারবার নিয়ে ৫ বছর ধরে কটাক্ষ করেছিল, আর প্রার্থী খুঁজতে দেড় মাস লেগেছে। সিপিএম-বিজেপির উচিত ছিল, প্রার্থী হওয়ার জন্য খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দেওয়া।  এখনও সময় আছে, মনোনয়ন শুরু হয়নি। যদি কোনও কেন্দ্রীয় নেতা দাঁডাতে চান, তাহলে স্বাগত’। 

তৃণমূল প্রার্থীর আরও বক্তব্য, ‘যারা ভোট চাইতে এসেছে, তাদের ভাষা শুনেছেন? বলছে, অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়কে খেদাও। কী করে খেদাবে? আমি মানুষের মনে বসে আছি। আমি বলেছিলাম ৪ লক্ষ ভোটে জিতব। যা ভালোবাসা দেখছি, ৪ লক্ষ যদি ৫ লক্ষ হয়, অবাক হব না’।

আরও পড়ুন:  Eastern Railway: অবিশ্বাস্য! রেলের খাবার এবার মাত্র ২০ টাকায়! সঙ্গে ‘কম্বো মিলে’র দারুণ অফারও…

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version