১ জুন রাজ্যে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে শেষ দফার নির্বাচন। তার আগেই কাউন্টিং এজেন্টদের নিয়ে নতুন নির্দেশিকা জারি করল নির্বাচন কমিশন। যেখানে স্পষ্ট বলা হয়েছে, সরকারি বা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত কোনও স্কুলের স্থায়ী বা অস্থায়ী শিক্ষক কোনও প্রার্থীর কাউন্টিং এজেন্ট হতে পারবেন না। গণনায় নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য এই নির্দেশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।কমিশনের নির্দেশিকাতে আরও স্পষ্ট করা হয়েছে আগামী ৪ তারিখ ভোট গণনার দিনও কোনও সরকারি বা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলের শিক্ষকরা কাউন্টিং এজেন্ট হতে পারবেন না। পর্যবেক্ষকদের একাংশের কথায়, অনেক সময় দেখা যায়, সরকারি স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষিকা বা শিক্ষাকর্মীরা অনেক সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। অনেকেই কাউন্টিং এজেন্ট হিসেবে নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজ করেন। ফলে নিরপেক্ষতা নিয়ে বিভিন্ন সময় প্রশ্ন উঠত। এবার নিরপেক্ষতা যাতে বজায় থাকে সেই জন্য কড়া পদক্ষেপ করল কমিশন।
কমিশনের নির্দেশিকাতে স্পষ্ট বলা রয়েছে কোনও ব্যক্তি যিনি সরকারের থেকে বেতন পাচ্ছেন বা সরকারের কোনও প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন তিনি কাউন্টিং এজেন্ট হতে পারবেন না। উল্লেখ্য, শনিবার রাজ্যে শেষ দফায় ভোট অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। মঙ্গলবার ৪ জুন হবে ভোট গণনা। ওই দিনই লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হবে। কমিশনের নিয়ম মোতাবেক, শুধু শিক্ষকরাই নন, কোনও সরকারি কর্মীই এই নির্বাচনে কাউন্টিং এজেন্ট হতে পারবেন না।
কমিশনের নির্দেশিকাতে স্পষ্ট বলা রয়েছে কোনও ব্যক্তি যিনি সরকারের থেকে বেতন পাচ্ছেন বা সরকারের কোনও প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন তিনি কাউন্টিং এজেন্ট হতে পারবেন না। উল্লেখ্য, শনিবার রাজ্যে শেষ দফায় ভোট অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। মঙ্গলবার ৪ জুন হবে ভোট গণনা। ওই দিনই লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হবে। কমিশনের নিয়ম মোতাবেক, শুধু শিক্ষকরাই নন, কোনও সরকারি কর্মীই এই নির্বাচনে কাউন্টিং এজেন্ট হতে পারবেন না।
কমিশনের নিয়ম মোতাবেক, গণনার সময় রিটার্নিং অফিসার পুরো বিষয়টির তত্ত্বাবধান করেন এবং যাবতীয় নির্দেশ দেন। প্রার্থীও উপস্থিত থাকতে পারেন। কিন্তু, যেহেতু গণনার কাজ বিভিন্ন জায়গায় হয়ে থাকে সেই কারণে প্রার্থী একা সবসময় সমস্ত জায়গায় উপস্থিত থাকতে পারেন না। আর সেই কারণে তাঁরা নিজেদের পক্ষ থেকে ‘কাউন্টিং এজেন্ট’ নিযুক্ত করে থাকেন নিজেদের প্রতিনিধি হিসেবে।
কোনও সরকারি কর্মী, আধিকারিক, শিক্ষককে দিয়ে যদি এই কাজ করানো হয় সেক্ষেত্রে তাঁর নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। আর সেই কারণে এবার সরকারের তরফে নিয়ম স্পষ্ট করে দেওয়া হল।
উল্লেখ্য, রাত পোহালেই দেশে শেষ দফার নির্বাচন। এদিন বাংলাতেও নয়টি কেন্দ্রে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ৪ জুন ভোটের ফলাফল প্রকাশিত হতে চলেছে। এখন সব নজর ভোটের ফলাফলের দিকে।