লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন, আর তারপরেই ফের বেজে গিয়েছে ভোটের ডঙ্কা। এবার সামনে রাজ্যের ৪ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। ভোট হবে মানিকতলা, রায়গঞ্জ, রানাঘাট দক্ষিণ ও বাগদায়। ইতিমধ্যেই তার দিনক্ষণও ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। আর দিনক্ষণ ঘোষণার পরেই রাজনৈতিকমহলের একাংশের প্রশ্ন, লোকসভা ভোটের পর বিধানসভা উপনির্বাচনেও কি আসন সমঝোতা করেই লড়ইতে নামছে বাম কংগ্রেস?এই বিষয়ে সিপিএম নেতা রবীন দেব বলেন, ‘এতদিন তো কংগ্রেস ও বাম যৌথভাবে লড়েছে। এখনও না লড়ার কোনও কারণ নেই। তবে শুক্রবার বামফ্রন্টের বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।’ আরও এক সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘একসঙ্গে লড়াইয়ের কথাই হচ্ছে।’ অন্যদিকে কংগ্রেস নেতা সৌম্য আইচ রায় বলেন, ‘জোট তো ছিলই। বৈঠক হবে, তারপরেই হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।’
২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা গড়ে একসঙ্গে লড়াইতে নামে বাম ও কংগ্রেস। সেই সময় মোর্চার শরিক ছিল আইএসএফ-ও। যদিও সেই নির্বাচনে ফলাফল শূন্য হয় বাম ও কংগ্রেসের। সংযুক্ত মোর্চার তরফে একমাত্র জয়ী হন আইএসএফ প্রার্থী নওশাদ সিদ্দিকি। ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হন তিনি। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও আসন সমঝোতার করেই লড়়াইয়ের আলোচনা শুরু হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত আসন সমঝোতার শরিক হয়নি আইএসএফ। পৃথকভাবে লড়াই করে বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থী দেয় তারা। অন্যদিকে আসন সমঝোতা করে লড়াইতে নামে বাম ও কংগ্রেস। যদিও তাতেও ফল ভালো হয়নি। লোকসভা নির্বাচনে একটিও আসনে জিততে পারেনি বামেরা। অন্যদিকে রাজ্যের ৪২ কেন্দ্রে একটি মাত্র আসন এসেছে কংগ্রেসে ঝুলিতে। জয় এসেছে শুধুমাত্র মালদা দক্ষিণ কেন্দ্রে। আবু হাসমে খান চৌধুরী পরিবর্তে এবার ওই কেন্দ্র থেকে লড়াই করেন ঈশা খান চৌধুরী। জয়ীও হন তিনি। অন্যদিকে ‘হাত’-এর মুঠোয় থাকা বহরমপুর কেন্দ্র কংগ্রেসের থেকে ছিনিয়ে নেয় তৃণমূল। টানা ৫ বারের সাংসদ তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীকে হারিয়ে ওই কেন্দ্রে জয়ী হন তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান।
২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা গড়ে একসঙ্গে লড়াইতে নামে বাম ও কংগ্রেস। সেই সময় মোর্চার শরিক ছিল আইএসএফ-ও। যদিও সেই নির্বাচনে ফলাফল শূন্য হয় বাম ও কংগ্রেসের। সংযুক্ত মোর্চার তরফে একমাত্র জয়ী হন আইএসএফ প্রার্থী নওশাদ সিদ্দিকি। ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হন তিনি। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও আসন সমঝোতার করেই লড়়াইয়ের আলোচনা শুরু হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত আসন সমঝোতার শরিক হয়নি আইএসএফ। পৃথকভাবে লড়াই করে বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থী দেয় তারা। অন্যদিকে আসন সমঝোতা করে লড়াইতে নামে বাম ও কংগ্রেস। যদিও তাতেও ফল ভালো হয়নি। লোকসভা নির্বাচনে একটিও আসনে জিততে পারেনি বামেরা। অন্যদিকে রাজ্যের ৪২ কেন্দ্রে একটি মাত্র আসন এসেছে কংগ্রেসে ঝুলিতে। জয় এসেছে শুধুমাত্র মালদা দক্ষিণ কেন্দ্রে। আবু হাসমে খান চৌধুরী পরিবর্তে এবার ওই কেন্দ্র থেকে লড়াই করেন ঈশা খান চৌধুরী। জয়ীও হন তিনি। অন্যদিকে ‘হাত’-এর মুঠোয় থাকা বহরমপুর কেন্দ্র কংগ্রেসের থেকে ছিনিয়ে নেয় তৃণমূল। টানা ৫ বারের সাংসদ তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীকে হারিয়ে ওই কেন্দ্রে জয়ী হন তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান।
আর লোকসভা ভোটের সেই রেশ কাটতে না কাটতেই রাজ্যে হতে চলেছে উপনির্বাচন। আগামী ১০ জুলাই উপনির্বাচন হতে চলেছে ৪ কেন্দ্রে। উপনির্বাচনের জন্য মনোনয়ন পেশ করার শেষ তারিখ ২১ জুন এবং স্ক্রুটিনি শেষ দিন ২৪ জুন। পাশাপাশি মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৬ জুন। উপনির্বাচনের গণনা ১৩ জুলাই।