রাজ্যের মন্ত্রী এদিন বলেন, ‘এবার তো লজ্জা পাক। বাংলায় বিজেপির শেষের শুরু হয়ে গিয়েছে। এমনকি, সারা দেশে ১২টার মধ্যে ১০টি আসনে ইন্ডিয়া জোট জিতেছে।’ এই পরিস্থিতিতে বিজেপির গণতন্ত্র বাঁচানোর কথা বলা হাস্যকর বলে দাবি করেন তিনি।
উল্লেখ্য, অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছরেও ২১ জুলাই বড় সমাবেশের আয়োজন করতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। এদিকে, রবিবার কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে রাজভবনের বাইরের রাস্তায় চার ঘণ্টা ধরনা অবস্থান করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখানেই তিনি ঘোষণা করেন, আগামী ২১ জুলাই রাজ্যের সব থানার সামনে বিজেপি নেতা-কর্মীরা গণতন্ত্র হত্যা দিবস কর্মসূচি পালন করে মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের কুশপুত্তলিকা দাহ করবেন।
রবিবার মালদা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহযোগিতায় গাজোল ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে গাজোল শিউচাঁদ পরমাশ্বরী বিদ্যামন্দির হাই স্কুলে একুশে জুলাইকে কেন্দ্র করে একটি প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয় । একুশে জুলাই কে সামনে রেখে উত্তর মালদার সকল ব্লক সভাপতি , অঞ্চল সভাপতি ও সমস্ত শাখা সংগঠনের নেত্রিত দের কে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। কর্মীরা কিভাবে একুশে জুলাই যাবেন সে বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়।
এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, মালদা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি, জেলা চেয়ারম্যান সোমর মুখার্জি, মালদার দুই প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেন ও সাবিনা ইয়াসমিন, রাজ্যসভার সংসদ মৌসম বেনজির নুর, গাজোল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন সহ উত্তর মালদা সকল ব্লক সভাপতি সহ সমস্ত ব্লক ও অঞ্চল নেতৃত্ববৃন্দ।