সেখানে লেখা হয়, ‘আমাদের তদন্ত চলছে আন্তরিক সততা এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে। এই নারকীয় ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমরা একজনকে গ্রেপ্তার করেছি তথ্যপ্রমাণসহ। আরও কেউ ঘটনায় জড়িত ছিল কি না, সে বিষয়েও তদন্ত চলছে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে। মৃতার পরিবারের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে এবং তদন্তের প্রতিটি পদক্ষেপ তাঁদের জানাচ্ছি আমরা।’
পুলিশের সংযোজন ছিল, ‘একটি কথা সবিনয়ে বলার। সোশ্যাল মিডিয়ায়, বিশেষত ফেসবুকে ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন অসত্য, অনুমাননির্ভর এবং বিভ্রান্তিকর তত্ত্ব ছড়িয়ে দিচ্ছেন নেটিজেনদের একাংশ। আমাদের আন্তরিক অনুরোধ, না-যাচাই-করা এই ধরণের তত্ত্ব, তথ্য বা গুজবে কান দেবেন না। এতে তদন্তের ক্ষতি হয়, ন্যায়ের প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়, এবং সর্বোপরি শোকগ্রস্ত পরিবারটি আরও বেশি করে যন্ত্রণাদগ্ধ হয়। আবার বলি, সততা, আন্তরিকতা এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে তদন্ত চলছে। কাল্পনিক তত্ত্ব এবং গুজব ছড়ালে সেই তদন্তেরই গতি ব্যাহত হয়।’
পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ায় যাচাই না করে ভিত্তিহীন পোস্ট করার জন্য কয়েকজনকে নোটিস পাঠানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছে লালবাজার, সূত্রের খবর এমনটাই। উল্লেখ্য, আরজি করকাণ্ডে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি অর্থাৎ ফাঁসির দাবি করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি স্পষ্ট জানিয়েছেন, এখানে রাজ্যের লোকানোর কিছু নেই। মৃতার পরিবারের সঙ্গে দেওয়া করেন তিনি।