দুই পাশে দুই বাঁশ আর মাঝ খানে লম্বা দড়ি রেখে সেই দড়িরর উপরেই চলে খেলা দেখানো। এক কন্যা তাঁর পায়ের মাঝখানে চাকা রেখে তার একটা চাকায় ভর করেই সরু দড়ির এপাশ থেকে ওপাশে যে। এইভাবে খেলা দেখিয়েই পেট চলে। ছত্তিশগড়ের গ্রামের বাড়িতে থাকেন মা-বাবা। রোজগারের আশায় তাঁদের ছেড়ে দাদা-বৌদির সঙ্গে এরাজ্যে এসে খেলা দেখাচ্ছে নন্দিনী। প্রাণে ভয়ডর বলে কিছুই নেই, তবে মুখে রয়েছে মিষ্টি হাসি। এক মুখ হাসি নিয়ে নন্দিনী জানাল খুব ছোট থেকেই এইভাবে খেলা দেখিয়ে আসছে সে। এই কাজ করতে তার ভালোই লাগে। এই দলেরই আরও এক সদস্য সংযোগ জানাচ্ছেন এইভাবে খেলা দেখিয়েই পেট চলে তাঁদের। তবে এখন বৃষ্টির কারণে কিছুটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাঁদের। বিস্তারিত জানুন এই ভিডিয়োতে। ছত্তিশগড় থেকে চন্দ্রকোনা ঘুরে এখন খেলা দেখাতে বাঁকুড়ায় এসেছে এই দলটি। রোজগারের আশায় ভয় কে জয় করেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হাসি মুখে এই খেলা দেখিয়েই দিন কাটছে নন্দিনীর।