নারায়ণ সিংহরায়: চমকে উঠলেন প্রতিবেশীরা। স্বামীকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠল গৃহবধূর বিরুদ্ধে। সারারাত উঠনে দেহ পড়ে থাকার পর দেহ হাসপাতালে নিয়ে যান প্রতিবেশীরাই। পুলিস ওই গৃহবধূকে গ্রেফতার করেছে। কেন এমন ভয়ংকর ঘটনা? জানতে পেরে চমকে উঠলেন প্রতিবেশীরা।
সোমবার ওই ঘটনা ঘটেছে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের ফাঁসিদেওয়ার ব্লকের বিধাননগর দুই নম্বর অঞ্চলের সাতবিল গ্রামে। পুলিস সূত্রে খবর, বিষ্ণু বাকলা নামে এক ব্যক্তি তার প্রেমিকার (প্রতিবেশীর স্ত্রী) সঙ্গে একই ঘরে ছিলেন। বিষয়টি তার স্ত্রী অমৃতা বাকলা দেখে ফেলেন। স্বামীকে হাতেনাতে প্রেমিকার সঙ্গে ধরে ফেলেন স্ত্রী। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক বচসা বাধে দম্পতির মধ্যে।
অভিযোগ, ঘর থেকে টেনে বের করে বিষ্ণু বাকলাকে ব্যাপক মারধর করেন স্ত্রী অমৃতা বাকলা। জানা গিয়েছে বাঁশ দিয়ে ব্যাপক মারধোর করে সারারাত বাড়ির উঠানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় বিষ্ণুকে।
আরও পড়ুন-৪ দলিত মেয়েকে জোর করে নাগাড়ে নৃশংস ভোগদখল ৭ বর্বরের! তিন নাবালিকা…
আরও পড়ুন-আর কত মিথ্যে? ফেঁসে গেছেন শেহবাজ! পহেলগাঁও জঙ্গি পাক-সেনার কম্যান্ডো…
সকালে প্রতিবেশীরা ঘুম থেকে উঠে বিষ্ণু বাকলা সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উঠানে পড়ে থাকতে। দেখে বিষ্ণুকে তড়িঘড়ি বিধাননগর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনাস্থলে ছুটে আসে ফাঁসি দেওয়া থানা ও বিধান নগর ফাড়ির পুলিস। পুলিস মৃতের বাড়ি থেকে বেশ কিছু নমুনা সংগ্রহ করে । উদ্ধার করা হয় সেই লাঠিটিও। অন্যদিকে এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তার স্ত্রী অমৃতা বাকলাকে। আজ ধৃতকে শিলিগুড়ি মহাকুম আদালতে তোলা হয়। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিস।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য সুশীল কুজুর বলেন, সকাল আটটা নাগাদ ঘটনারকথা জানতে পারি। পুলিসকে খবর দেওয়া হয়। ওদের পারিবারিক বিষয় থেকেই গন্ডগোল। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গোলমাল থেকে এতবড় কাণ্ড।
নারায়ণ সিংহরায়: চমকে উঠলেন প্রতিবেশীরা। স্বামীকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠল গৃহবধূর বিরুদ্ধে। সারারাত উঠনে দেহ পড়ে থাকার পর দেহ হাসপাতালে নিয়ে যান প্রতিবেশীরাই। পুলিস ওই গৃহবধূকে গ্রেফতার করেছে। কেন এমন ভয়ংকর ঘটনা? জানতে পেরে চমকে উঠলেন প্রতিবেশীরা।
সোমবার ওই ঘটনা ঘটেছে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের ফাঁসিদেওয়ার ব্লকের বিধাননগর দুই নম্বর অঞ্চলের সাতবিল গ্রামে। পুলিস সূত্রে খবর, বিষ্ণু বাকলা নামে এক ব্যক্তি তার প্রেমিকার (প্রতিবেশীর স্ত্রী) সঙ্গে একই ঘরে ছিলেন। বিষয়টি তার স্ত্রী অমৃতা বাকলা দেখে ফেলেন। স্বামীকে হাতেনাতে প্রেমিকার সঙ্গে ধরে ফেলেন স্ত্রী। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক বচসা বাধে দম্পতির মধ্যে।
অভিযোগ, ঘর থেকে টেনে বের করে বিষ্ণু বাকলাকে ব্যাপক মারধর করেন স্ত্রী অমৃতা বাকলা। জানা গিয়েছে বাঁশ দিয়ে ব্যাপক মারধোর করে সারারাত বাড়ির উঠানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় বিষ্ণুকে।
আরও পড়ুন-
আরও পড়ুন-
সকালে প্রতিবেশীরা ঘুম থেকে উঠে বিষ্ণু বাকলা সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উঠানে পড়ে থাকতে। দেখে বিষ্ণুকে তড়িঘড়ি বিধাননগর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনাস্থলে ছুটে আসে ফাঁসি দেওয়া থানা ও বিধান নগর ফাড়ির পুলিস। পুলিস মৃতের বাড়ি থেকে বেশ কিছু নমুনা সংগ্রহ করে । উদ্ধার করা হয় সেই লাঠিটিও। অন্যদিকে এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তার স্ত্রী অমৃতা বাকলাকে। আজ ধৃতকে শিলিগুড়ি মহাকুম আদালতে তোলা হয়। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিস।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য সুশীল কুজুর বলেন, সকাল আটটা নাগাদ ঘটনারকথা জানতে পারি। পুলিসকে খবর দেওয়া হয়। ওদের পারিবারিক বিষয় থেকেই গন্ডগোল। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গোলমাল থেকে এতবড় কাণ্ড।
নারায়ণ সিংহরায়: চমকে উঠলেন প্রতিবেশীরা। স্বামীকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠল গৃহবধূর বিরুদ্ধে। সারারাত উঠনে দেহ পড়ে থাকার পর দেহ হাসপাতালে নিয়ে যান প্রতিবেশীরাই। পুলিস ওই গৃহবধূকে গ্রেফতার করেছে। কেন এমন ভয়ংকর ঘটনা? জানতে পেরে চমকে উঠলেন প্রতিবেশীরা।
সোমবার ওই ঘটনা ঘটেছে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের ফাঁসিদেওয়ার ব্লকের বিধাননগর দুই নম্বর অঞ্চলের সাতবিল গ্রামে। পুলিস সূত্রে খবর, বিষ্ণু বাকলা নামে এক ব্যক্তি তার প্রেমিকার (প্রতিবেশীর স্ত্রী) সঙ্গে একই ঘরে ছিলেন। বিষয়টি তার স্ত্রী অমৃতা বাকলা দেখে ফেলেন। স্বামীকে হাতেনাতে প্রেমিকার সঙ্গে ধরে ফেলেন স্ত্রী। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক বচসা বাধে দম্পতির মধ্যে।
অভিযোগ, ঘর থেকে টেনে বের করে বিষ্ণু বাকলাকে ব্যাপক মারধর করেন স্ত্রী অমৃতা বাকলা। জানা গিয়েছে বাঁশ দিয়ে ব্যাপক মারধোর করে সারারাত বাড়ির উঠানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় বিষ্ণুকে।
আরও পড়ুন-
আরও পড়ুন-
সকালে প্রতিবেশীরা ঘুম থেকে উঠে বিষ্ণু বাকলা সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উঠানে পড়ে থাকতে। দেখে বিষ্ণুকে তড়িঘড়ি বিধাননগর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনাস্থলে ছুটে আসে ফাঁসি দেওয়া থানা ও বিধান নগর ফাড়ির পুলিস। পুলিস মৃতের বাড়ি থেকে বেশ কিছু নমুনা সংগ্রহ করে । উদ্ধার করা হয় সেই লাঠিটিও। অন্যদিকে এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তার স্ত্রী অমৃতা বাকলাকে। আজ ধৃতকে শিলিগুড়ি মহাকুম আদালতে তোলা হয়। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিস।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য সুশীল কুজুর বলেন, সকাল আটটা নাগাদ ঘটনারকথা জানতে পারি। পুলিসকে খবর দেওয়া হয়। ওদের পারিবারিক বিষয় থেকেই গন্ডগোল। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গোলমাল থেকে এতবড় কাণ্ড।
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)