বসিরহাটে DYFI-এর বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা, একেবারে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি। বাধা দেওয়ায় পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি। কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা। এরপরেই এসপি অফিসের সামনে বসে পড়েন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় ও অন্যান্য বাম নেতা কর্মী সমর্থকেরা। ফলে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে নসিরহাট- তেতুলিয়া রোড।সন্দেশখালির ঘটনার প্রতিবাদে শনিবার বসিরহাটে এসপি অফিস ঘেরাওয়ের ডাক দেয় ডিওয়াইএফআই। মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে কর্মী সমর্থকদের মিছিল এগোতে থাকে এসপি অফিসের দিকে। অন্যদিকে মিছিল আটকাতে আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল পুলিশ। করা হয় ব্যারিকেড। তবে বামকর্মী সমর্থকেরা সেই ব্যারিকেড ভেঙে এগোনোর চেষ্টা করেন। পালটা বাধা দেয় পুলিশ। সেই সময়ই পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি ও ধস্তাধস্তি শুরু হয় আন্দোলনকারীদের। ডিওয়াইএফআই-এর অভিযোগ লাঠিচার্জ করা হয়েছে কর্মী সমর্থদদের উপরে। এমনকী লাঠির ঘায়ে বেশ কয়েকজন বাম কর্মী-সমর্থক জখম হয়েছেন বলেও অভিযোগ।
জানা গিয়েছে, ইছামতী সেতু পেরিয়ে বসিরহাটের সংগ্রামপুরে পুলিশ সুপারের দফতরের কাছে পৌঁছন ডিওয়াইএফআই-এর সমর্থকেরা। ব্যারিকেড করে তাঁদের আটকানোর চেষ্টা করা হয়। কিছু বাম যুবকর্মী ব্যারিকেড টপকে ভেতরে ঢুকে যান বলে খবর। সেই সময় তাঁদের ধাওয়া করেন RAF। পুলিশের সঙ্গে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। ব়্যাফ লাঠিচার্জ করে বলেও অভিযোগ। এই পরিস্থিতিতে এগিয়ে আসেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। কথা বলেন পুলিশের সঙ্গে। তাঁকেও ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। তারপরেই প্রতিবাদে রাস্তায় বসে পড়েন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়রা। এর ফলে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে বসিরহাট – তেঁতুলিয়া রোড। যদিও মীনাক্ষীদের দাবি যতক্ষণ না পুলিশ তাঁদের কথা শুনছে ততক্ষণ বিক্ষোভ চলবে। পরবর্তীতে অবশ্য মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় সহ পাঁচ জনের প্রতিনিধি দলতে বসিরহাটের পুলিশ সুপারের কাছে ডেপুটেশন জমা দেওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়া হয়।
জানা গিয়েছে, ইছামতী সেতু পেরিয়ে বসিরহাটের সংগ্রামপুরে পুলিশ সুপারের দফতরের কাছে পৌঁছন ডিওয়াইএফআই-এর সমর্থকেরা। ব্যারিকেড করে তাঁদের আটকানোর চেষ্টা করা হয়। কিছু বাম যুবকর্মী ব্যারিকেড টপকে ভেতরে ঢুকে যান বলে খবর। সেই সময় তাঁদের ধাওয়া করেন RAF। পুলিশের সঙ্গে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। ব়্যাফ লাঠিচার্জ করে বলেও অভিযোগ। এই পরিস্থিতিতে এগিয়ে আসেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। কথা বলেন পুলিশের সঙ্গে। তাঁকেও ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। তারপরেই প্রতিবাদে রাস্তায় বসে পড়েন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়রা। এর ফলে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে বসিরহাট – তেঁতুলিয়া রোড। যদিও মীনাক্ষীদের দাবি যতক্ষণ না পুলিশ তাঁদের কথা শুনছে ততক্ষণ বিক্ষোভ চলবে। পরবর্তীতে অবশ্য মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় সহ পাঁচ জনের প্রতিনিধি দলতে বসিরহাটের পুলিশ সুপারের কাছে ডেপুটেশন জমা দেওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, এর আগে গতমাসে পুলিশের বিরুদ্ধেই এসপি-র দফতরে গিয়েই অভিযোগ জানিয়েছিলেন ডিওয়াইএফআই নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। এমনকী দোষী পুলিশ অফিসারদের শাস্তি দেওয়ার জন্য চার দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে এসেছিলেন তিনি। গতকালই সেই সময়সীমা শেষ হয়ে যায়। এরপরেই শনিবার বসিরহাটের এসপি অফিসে অভিযান করেন মীনাক্ষী ও তাঁর সঙ্গীরা। এসপি অফিসে গিয়ে ডেপুটেশন দেওয়ার চেষ্টা করেন বাম কর্মীরা। কিন্তু পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। তাই জেরেই রাস্তার বসে পড়েন বাম কর্মী-সমর্থকরা। তবে পরে অবশ্য অনুমতি দেওয়া হয় মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়দের।