টিকিয়াপাড়া স্টেশনে দীর্ঘক্ষণ ধরে রেল অবরোধ। ট্রেনের লাইনে বসে পড়েন যাত্রীরা। ট্রেন নিয়মিত দেরিতে আসার প্রতিবাদে অবরোধ করেন সাধারণ মানুষ। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চলে অবরোধ। অবশেষে, রেল কর্তাদের আশ্বাসে ওঠে অবরোধ। হাওড়া-খড়গপুর শাখায় দীর্ঘক্ষণ ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকার কারণে চূড়ান্ত দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হয় যাত্রীদের।দক্ষিণ পূর্ব রেলে টিকিয়াপাড়া স্টেশনে রেল অবরোধ। রেল লাইনে বসে পড়েন যাত্রীরা। অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা ভুক্তভোগী। ঠিক সময়ে ট্রেন পাওয়া যায় না। পেলেও দেরিতে চলে ট্রেন। আজও টিকিয়াপাড়ায় ফেরার ট্রেন না পেয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে অবরোধ করে যাত্রীরা। তিন ঘণ্টা ধরে অবরোধ চলে। এই অবরোধের জেরে হাওড়া খড়গপুর শাখায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
একের পর এক দূরপাল্লার ও লোকাল ট্রেন দাঁড়িয়ে পড়ে। যাত্রীদের অভিযোগ, আজ বিকেল চারটে থেকে টিকিয়াপাড়া স্টেশনে তারা দাঁড়িয়ে থাকলেও ডাউনের ট্রেন পাওয়া যায়নি। অথচ মেল ট্রেন চালানো হচ্ছিল। দু’ঘন্টা ট্রেন না পেয়ে সন্ধ্যা ছটা থেকে অবরোধ শুরু হয়। ট্রেনের সামনে ও রেল লাইনে বসে পড়েন যাত্রীরা। রেলের আধিকারিকরা এলে যাত্রীদের সঙ্গে বচসা শুরু হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে RPF, GRP ও হাওড়া সিটি পুলিশের বিশাল বাহিনী আসে।
একের পর এক দূরপাল্লার ও লোকাল ট্রেন দাঁড়িয়ে পড়ে। যাত্রীদের অভিযোগ, আজ বিকেল চারটে থেকে টিকিয়াপাড়া স্টেশনে তারা দাঁড়িয়ে থাকলেও ডাউনের ট্রেন পাওয়া যায়নি। অথচ মেল ট্রেন চালানো হচ্ছিল। দু’ঘন্টা ট্রেন না পেয়ে সন্ধ্যা ছটা থেকে অবরোধ শুরু হয়। ট্রেনের সামনে ও রেল লাইনে বসে পড়েন যাত্রীরা। রেলের আধিকারিকরা এলে যাত্রীদের সঙ্গে বচসা শুরু হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে RPF, GRP ও হাওড়া সিটি পুলিশের বিশাল বাহিনী আসে।
কয়েক হাজার যাত্রী স্টেশনে ভিড় করে। যাত্রীরা অভিযোগ করেন, ট্রেন ঠিক সময়ে আসে না। ফলে অফিসে ও কাজে পৌঁছতে দেরি হয়। ফেরার সময় একই সমস্যা। প্রায় দু’মাস ধরে এই সমস্যা চললেও রেল কর্তৃপক্ষ এর কোনও হেলদোল নেই। তাঁদের দাবি, নিয়মিত ট্রেন পরিষেবার লিখিত আশ্বাস দিতে হবে কর্তৃপক্ষকে তবেই অবরোধ উঠবে। হাওড়া জি আর পি ও সি সিদ্ধার্থ রায় জানান যাত্রীদের সাথে দক্ষিণ পূর্ব রেলের আধিকারিকদের আলোচনা হয়।আধিকারিকরা লিখিতভাবে আশ্বাস দিলে রাত নটা নাগাদ অবরোধ ওঠে।