Nawshad Siddique : ভাঙড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি (Nawshad Siddique) গ্রেফতারের পর পুরনো জোটসঙ্গী আইএসএফের (ISF) পাশে দাঁড়িয়েছে সিপিআইএম। এমনকি নওশাদকেই ‘আসল বিরোধী দলনেতা’ বলে অভিহিত করা হয় বামেদের তরফে। নওশাদকে গ্রেফতারির বিষয়টি এবার ‘অগণতান্ত্রিক’ বলে ব্যাখ্যা বর্ষীয়ান বাম নেতা বিমান বসুর। তাঁর কথায়, “বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীকে নিয়ে যে কারবারটা করা হচ্ছে তা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় হয় না। এটা অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত। তাঁকে মুক্ত করা উচিত।” উল্লেখ্য, আইএসএফের একমাত্র বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির গ্রেফতারির পরেই এই ঘটনার তীব্র সমালোচনা করে সিপিআইএম নেতৃত্ব। সিপিএমের সম্পাদক মহম্মদ সেলিম বিবৃতি দিয়ে জানান এর প্রতিবাদে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি করবেন তাঁরা। এই ঘটনার রাজ্য সরকারকেই কাঠগড়ায় তোলে ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে আইএসএফের জোটসঙ্গী সিপিএম। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় একাধিক জায়গা একত্রে প্রতিবাদ মিছিল করে সিপিআইএম এবং আইএসএফ।
অন্যদিকে, শুক্রবারই বারুইপুর আদালতে ঢোকার মুখে নওশাদ বলেন, “পঞ্চায়েত ভোটের আগে হারের ভয়ে আমাকে আটকে রাখার চেষ্টা চলছে।” তৃণমূলের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন ভাঙ্গড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি (Nawshad Siddique)। শুক্রবার বারাসতে বামেদের রাজ্য সম্মেলনে যোগ দেন বাম নেতা বিমান বসু। রাজ্যে সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া একাধিক ইস্যু নিয়ে রাজ্য সরকারের সমালোচনায় সরব হন তিনি। চাকরি প্রার্থী থেকে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বকেয়া টাকা আটকে রাখা প্রসঙ্গে বিমান বাবু জানান, এটা অবিলম্বে মেটানো উচিত। দ্রুত কাজটা করা উচিৎ। যারা রাস্তায় বসে রোদে পুড়ছে, জলে ভিজছে, শীতের কামড়েও তারা বসে আছে। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে দ্রুত নিষ্পত্তি করে যারা সঠিক চাকরিপ্রার্থী তাঁদের চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া উচিৎ বলে তিনি মনে করেন।
অন্যদিকে, শুক্রবারই বারুইপুর আদালতে ঢোকার মুখে নওশাদ বলেন, “পঞ্চায়েত ভোটের আগে হারের ভয়ে আমাকে আটকে রাখার চেষ্টা চলছে।” তৃণমূলের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন ভাঙ্গড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি (Nawshad Siddique)। শুক্রবার বারাসতে বামেদের রাজ্য সম্মেলনে যোগ দেন বাম নেতা বিমান বসু। রাজ্যে সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া একাধিক ইস্যু নিয়ে রাজ্য সরকারের সমালোচনায় সরব হন তিনি। চাকরি প্রার্থী থেকে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বকেয়া টাকা আটকে রাখা প্রসঙ্গে বিমান বাবু জানান, এটা অবিলম্বে মেটানো উচিত। দ্রুত কাজটা করা উচিৎ। যারা রাস্তায় বসে রোদে পুড়ছে, জলে ভিজছে, শীতের কামড়েও তারা বসে আছে। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে দ্রুত নিষ্পত্তি করে যারা সঠিক চাকরিপ্রার্থী তাঁদের চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া উচিৎ বলে তিনি মনে করেন।
পাশাপাশি, হরিচাঁদ, গুরুচাঁদ ঠাকুরে নাম বিকৃত করে বলা নিয়েও প্রতিবাদ করেন তিনি। মালদার প্রসাশনিক সভায় মতুয়া ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরুচাঁদের নাম ভুল উচ্চারণ করেন মুখ্যমন্ত্রী বলে অভিযোগ করে বিজেপি। এমনটা অভিযোগ করে ট্যুইট করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। এ নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিষয়টি নিয়ে বিমান বসু বলেন, ” তাঁরা যে মতুয়া সংগঠন তৈরি করেছেন, শিক্ষা প্রসারের জন্য হরিচাঁদ ঠাকুর, গুরুচাঁদ ঠাকুর যে কাজ করেছেন, সমাজ সংস্কারের জন্য তাতে সবারই শ্রদ্ধা জানানো উচিৎ। মাথা নত করা উচিৎ। তাঁদের নাম নিয়ে কখনও বিকৃত করে কিছু বলা উচিত নয় বলে জানান তিনি।